সবচেয়ে বড় দাসত্ব বলতে কী বোঝানো হয়েছে
আমার পথ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক কাকে সালাম জানিয়েছেন
আমার পথ' প্রবন্ধে যাত্রা শুরুর আগে লেখক তাঁর সত্যকে সালাম ও নমস্কার জানাচ্ছেন।
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : নজরুল বলেছেন, মানুষের মাঝে মনুষ্যত্ববোধ জাগ্রত করতে পারলেই ধর্মের প্রকৃত সত্য উন্মোচিত হবে, এক ধর্মের সঙ্গে অন্য ধর্মের বিরোধ মিটে যাবে । সমগ্র মানব সমাজকে এক্যবদ্ধ করার মূল শক্তি হলো সম্প্রীতি।
ক. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে ‘আমার পথ’ আমাকে কী দেখাবে?
খ. আগুনের সম্মার্জনা বলতে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে কি বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের সামঞ্জস্য ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “নিজের বিশ্বাস এবং সামর্থকে ব্যবহার করতে না জানলে সৃষ্টি হয় পরনির্ভরতা” – উদ্দীপক ও ‘আমার পথ’ প্রবন্ধ অবলম্বনে মন্তব্যটি বিচার করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : রফিকুল ইসলাম একজন সাদা মনের মানুষ। শিক্ষকতা পেশায় থেকে গড়েছেন আলোকিত মানুষ। নিজের নেতৃতে পরিচালনা করেছেন সেবামূলক প্রতিষ্ঠান “কালান্তর” ৷ জনকল্যাণের পাশাপাশি তিনি এলাকার মাতব্বরদের ভণ্ডামির প্রতিবাদ করেন। মিথ্যা ও নতজানুতার বিরুদ্ধে তিনি সদা সোচ্চার। ফলে অনেকেরই শত্রুতে পরিণত হন তিনি। তবে তিনি দমে যান না, তিনি বিশ্বাস করেন “সত্য ও ন্যায়ের পথই সহজ পথ”।
ক. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে কাকে লেখক সালাম জানিয়েছেন?
খ. ‘সবচেয়ে বড় দাসত্ব বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের রফিকুল ইসলামের বিশ্বাসের সঙ্গে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের কোন দিকটির সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের যে দিকটি উদ্দীপকে প্রতিফলিত নয়, তা আলোচনা করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : আমি জীবনে অনেক আত্মপ্রবঞ্চনা করে করে অন্তরে অশেষ যন্ত্রণা ভোগ করেছি। কত রাত্রি অনুশোচনায় ঘুম হয় নাই। এখন ভুল বুঝতে পেরেছি। এখন সোজা এই বুঝেছি যে, আমি যা ভালো বুঝি, যা সত্য বুঝি, শুধু সেটুকু প্রকাশ করব, বলে বেড়াব। তাতে লোকে যতই নিন্দা করুক, আমি আমার কাছে ছোট হয়ে থাকব না, আত্মপ্রবঞ্চনা করে আর আত্মনির্যাতন ভোগ করব না।
ক. কত সালে কাজী নজরুল ইসলাম বাঙালি পল্টনে যোগ দেন?
খ. “মানুষ-ধর্মই সবচেয়ে বড় ধর্ম’_ বুঝিয়ে লেখো ।
গ. উদ্দীপকের ভাবার্থের সাথে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে লেখকের মনের যে ভাবের মিল পাওয়া যায় তা বর্ণনা করো।
ঘ. উদ্দীপকে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের আংশিক দিক প্রতিফলিত হয়েছে-_ উক্তিটির যথার্থতা নিরূপণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : স্বপ্নচূড়া গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড-এর চেয়ারম্যান মি. রহমান রাশভারি মানুষ। কর্মচারীরা আনুগত্যের ভাব প্রকাশে তার সব কথাতেই হ্যাঁ স্যার, জি স্যার করেন। কেবল মতিন সাহেব তা করেন না। যেটি ঠিক সেখানে হ্যাঁ, যেটি ঠিক নয় সেখানে না বলেন। সহকর্মীরা মতিন সাহেবকে গৌয়ার ও বেয়াদব ভাবেন। চেয়ারম্যান সাহেবও মাঝেমধ্যে মতিন সাহেবের গৌয়াতুমিতে বিরক্ত হন। হঠাৎ কোষাধাক্ষের মৃত্যুতে পদটি শূন্য হলে লোভনীয় এ পদে পদায়ন পেতে সহকর্মীরা চেয়ারম্যানকে তোয়াজ করতে থাকেন। অবশেষে চেয়ারম্যান যেদিন উক্ত পদের নিয়োগপত্র ইস্যু করেন তা দেখে সবার চোখ ছানাবড়া। কারণ সেই পদের নিয়োগপত্র পান মতিন সাহেব।
ক. কাজী নজরুল ইসলাম কত বছর বয়সে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হন?
খ. মানুষ-ধর্মকে সবচেয়ে বড় ধর্ম বলা হয় কেন?
গ উদ্দীপকে “আমার পথ” প্রবন্ধটির কোন দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “মতিন সাহেবের সততাই তাকে উক্ত পদে ভূষিত করে” উদ্দীপক ও প্রবন্ধের আলোকে সততার স্বরূপ বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : সুমন সুযোগ পেলেই নিজের কাজ অন্যকে দিয়ে করিয়ে নেয়। ছাত্র জীবনের এ অভ্যাসটি আজ তার কর্ম জীবনেও বহমান। এর সঙ্গো যুক্ত হয়েছে অতিরিন্ত বিনয় ও তোষামোদী। পরনির্ভরশীল এ মানুষটি অফিসের কোনো কাজই এখন আর সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পারেন না। এ জন্য লোকজন তাকে পছন্দ করে না। অফিসে তার গ্রহণযোগ্যতা কমে আসছে। অন্যদিকে শফিক সাহেবের সততা, দৃঢ়তা এবং কর্মনিষ্ঠা তাকে সকলের নিকট প্রিয় করে তোলেছে। তিনি সকলের নিকট অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব।
ক. কোন বোধে জাগ্রত হতে পারলেই ধর্মের সত্য উন্মোচিত হবে?
খ. “একমাত্র মিথ্যার জলই এই শিখাকে নিভাতে পারবে।’ – কথাটি বুঝিয়ে দাও।
গ. উদ্দীপকের সুমনের মধ্যে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? বর্ণনা করো।
ঘ. উদ্দীপকের শফিক সাহেব ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের লেখকের প্রতিভূ – মন্তব্যটি বিচার করো।