অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় - অনলাইনে ইনকাম করার 100 টি সহজ উপায়

অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় - অনলাইনে ইনকাম করার 100 টি সহজ উপায়



প্রিয় পাঠক, কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমরাও আপনার জন্য প্রার্থনা করছি। আজ আমরা আপনার জন্য যে নিবন্ধটি নিয়ে আলোচনা করছি, তাতে বলা হচ্ছে অনলাইন গেম খেলে অর্থ উপার্জনের একটি সহজ উপায় রয়েছে। আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন যে, আপনি অনলাইন গেম খেলে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। অনলাইনে অনেক গেম রয়েছে, আপনি যদি সেগুলি সঠিকভাবে খেলেন তবে আপনি প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

আপনার খুব বেশি সময় বা অর্থ নষ্ট করার দরকার নেই। আপনি বাড়িতে যা করতে পারেন তা হল আপনার হাতে একটি স্মার্ট ফোন রাখা। আপনার কাছে যদি ভালো স্মার্টফোন থাকে, তাহলে আপনি এই গেমগুলি খেলতে পারেন। এবং এই গেমগুলি খেলে অর্থ উপার্জন করে আপনাকে সঠিক নিয়ম অনুযায়ী সেই অর্থ তুলতে হবে।

আপনি যদি সঠিক নিয়ম অনুযায়ী টাকা তুলতে না পারেন, তাহলে টাকা কোনোভাবেই কাজে আসবে না। তাই আপনার আমাদের নিবন্ধগুলি পড়া উচিত। আপনি যদি আমাদের নিবন্ধগুলি পড়েন তবে আপনি এখানে কী খেলতে হবে এবং কীভাবে অর্থ উত্তোলন করতে হবে তা দেখতে পারেন, আপনি খেলতে সক্ষম হতে পারেন, তবে আপনি যদি অর্থ উত্তোলনের কোনও নিয়ম না জানেন তবে এই গেমটি আপনার কোনও উপকারে আসবে না। তাই আমরা আপনাকে আমাদের নিবন্ধগুলি মনোযোগ সহকারে পড়ার পরামর্শ দিচ্ছি।

01. গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে 2022


মোবাইলে গেম খেলে আয় করুন
2022 সালে অনলাইন গেম খেলে অর্থ উপার্জন করুন। বেশিরভাগ বড় কোম্পানি অনলাইনে ভিডিও গেম কোম্পানিগুলির মতো ব্যবসায় ততটা অর্থ উপার্জন করে না। 

একটি কোম্পানি একটি ভিডিও গেমে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে।

এবং গেমটির একটি আপডেটে লক্ষ লক্ষ ডলার ব্যয় করা হয়। সুতরাং আপনি জানেন যে একটি ভিডিও গেম কতটা বড়।

মানুষ ভিডিও গেম খেলতে যতই ঘৃণা করুক না কেন, এটা অবশ্যই স্বীকার করতে হবে যে গেমিং কোম্পানিগুলি বিশ্ব বাজেটে সবচেয়ে বেশি লভ্যাংশ নেয়। ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির মতে, আগামী দশকের সবচেয়ে বড় ব্যবসা হবে গেমিং কোম্পানিগুলি।

 
আজকের দিনের বেশিরভাগ অর্থ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে ভিডিও গেমের মাধ্যমে অর্জিত হয়। গেম খেলে কীভাবে অর্থ উপার্জন করতে হয় তা শিখুন।

আজ আমরা জানব যে কতগুলি উপায়ে আপনি গেম খেলে সহজেই মাসিক 30,000 টাকা উপার্জন করতে পারেন।

কয়জন ভিডিও গেম খেলে না? যদি আমাকে বলতে হয় যা সবসময় ট্রেন্ডিং এবং অনলাইনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকে, আমি ভিডিও গেম বলব। ভিডিও গেম ব্যবহারকারীদের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।


কে ভিডিও গেম খেলে অর্থ উপার্জন করতে পারে?
আপনি যদি মনে করেন যে 5-16 বছর বয়সীরা এই ভিডিও গেমগুলি খেলছে, তবে আমি বলছি আপনি সম্পূর্ণ ভুল। আজকাল, সব বয়সের মানুষ, তরুণ এবং মধ্যবয়সী, অনলাইন ভিডিও গেম খেলতে পছন্দ করে। আমি গোটা বিশ্বের কথা বলছি।

আজকের ব্লগে কী নিয়ে আলোচনা হবে?
আজকের ব্লগে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব কিভাবে গেম খেলে অর্থ উপার্জন করা যায়।আমি তার সাথে গেম খেলে উপার্জনের জন্য 1 টি অ্যাপও দেখাব। গেম খেলে অর্থ উপার্জনের ধারণা এখন আর নেই। 

অনেকদিন আগে গুগলে সার্চ দিয়েছিলাম। প্রথমত, আমি বলতে চাই যে গুগলে এখন পর্যন্ত অনেকেই এই কীওয়ার্ডটি অনুসন্ধান করেছেন।

এবং যে কোনও একটি খেলা অনেক লোক খেলে এবং বেশিরভাগ অনলাইন গেম বিশ্বব্যাপী। বিশ্বের সবাই একটি করে খেলা খেলতে পারে। অনেক অনলাইন গেম রয়েছে যেখানে অনেক খেলোয়াড় রয়েছে। 

আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট খেলায় মনোনিবেশ করে অর্থ উপার্জনের উপায়গুলি সন্ধান করেন তবে আপনি অনেকগুলি ক্ষেত্র খুঁজে পাবেন।

উদাহরণস্বরূপ, ধরুন আপনি ফ্রি ফায়ারের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের কথা ভাবছেন, যা বর্তমানে ট্রেন্ডিং। এটি একটি মাল্টিপ্লেয়ার গেম। আর তা বেশ জনপ্রিয়ও।এই গেমগুলি খেলে অনলাইনে অর্থ উপার্জনের অনেক উপায় রয়েছে।

বাংলাদেশের তরুণদের মধ্যে ভিডিও গেম খেলার প্রবণতা খুব বেশি, বিশেষ করে অনলাইন ভিডিও গেম। তারা কী খেলছে বলে আপনি মনে করেন? উত্তরটি হ 'ল গারেনা ফ্রি ফায়ার, পাবজে, লিগ অফ লেজেন্ডস, মোবাইল লেজেন্ড, পিইএস অ্যান্ড্রয়েড ভিডিও গেমের শীর্ষে রয়েছে।

সুতরাং আজকের ব্লগের বিষয় হল ভিডিও গেম খেলে আমরা কীভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারি তার কতগুলি নিশ্চিত এবং অনন্য উপায়। গেম খেলে অনলাইনে অর্থ উপার্জনের অনেক উপায় রয়েছে। আমি বলে দিচ্ছি কিভাবে।

02. গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে 2023


হ্যাঁ, অনলাইন গেম খেলে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। কারণ বাংলাদেশে গেম খেলে অর্থ উপার্জনের জন্য অ্যাপ রয়েছে। আপনি অনেক অনলাইন গেম খেলে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এমন অনেক অনলাইন গেম রয়েছে যা আপনি অর্থ উপার্জনের জন্য খেলতে পারেন। আপনি আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহ অনুযায়ী বিভিন্ন উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। গেমটি খেলে আপনি কীভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারেন তার কয়েকটি উপায় নীচে দেওয়া হল। 

অনলাইন টুর্নামেন্টঃ আপনি আপনার পছন্দের অনলাইন গেমে টুর্নামেন্টে অংশ নিতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, অনলাইন দাবা টুর্নামেন্ট, পিইউবিজি মোবাইল গেম টুর্নামেন্ট ইত্যাদি। এই টুর্নামেন্টগুলিতে, আপনি যদি সম্মানজনক স্থান অর্জন করেন তবে আপনি আপনার খেলার দক্ষতা দেখানোর চেষ্টা করতে পারেন এবং পুরস্কার অর্জন করতে পারেন। 

খেলা সম্প্রচারঃ আপনি অনলাইনে খেলাটি সরাসরি সম্প্রচার করতে পারেন। এটি আপনার জন্য উপকারী বা সহায়ক হতে পারে। আপনি আপনার খেলার দক্ষতা প্রদর্শন করতে পারেন এবং সরাসরি দর্শকদের কাছ থেকে টিপস এবং পুরষ্কার পেতে পারেন। 

গেম টেস্টিংঃ গেম ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়ার আগে, প্রি-লাউঞ্জ টেস্টিং এবং বাগ সনাক্তকরণ প্রয়োজন। আপনি এই প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারেন এবং গেম ডেভেলপারদের সাহায্য করতে পারেন। এটি আপনাকে অনলাইন গেমগুলিতে অবদান রাখতে এবং অর্থ উপার্জন করতে দেয়। 

গেম কমিউনিটিঃ অনলাইন গেম খেলার সময় আপনি গেম কমিউনিটিতে অংশগ্রহণ করতে পারেন। আপনি গেম সম্প্রদায়ের সদস্য হতে পারেন এবং সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, গেমের টিপস এবং কৌশলগুলি ভাগ করতে পারেন এবং অনলাইন কমিউনিটি প্রতিযোগিতা এবং ইভেন্টগুলির অংশ হতে পারেন। 

এগুলি মাত্র কয়েকটি উদাহরণ, অনলাইন গেম থেকে অর্থ উপার্জনের অনেক উপায় রয়েছে। আপনার আগ্রহ এবং দক্ষতার উপর নির্ভর করে আপনি উপযুক্ত উপায়টি বেছে নিতে পারেন। তবে, মনে রাখবেন যে অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য গেম খেলার সময় দক্ষতা এবং সময় প্রয়োজন।

বাংলাদেশে কিছু গেম খেলে আপনি বিকাশে টাকা আয় করতে পারেন। একটি উদাহরণ হল ফ্রীফায়ার (FreeFire) নামক অনলাইন মাল্টি-প্লেয়ার ব্যাটল রয়েল গেম। এই গেমে আপনি টাকা আয় করতে পারেন একটি কোন সীমিত পরিমাণ প্রিয়েম আইটেম ক্রয় করে বিক্রয় করে। এছাড়াও আপনি গেমের প্রতিযোগিতামূলক ঘরানা জিততে পারেন এবং পুরস্কার অর্জন করতে পারেন, যা আপনি বিকাশে পরিণত করতে পারেন। বাংলাদেশে কোন গেম খেলে টাকা আয় করতে পারবেন এখান থেকে জেনে নিতে পারেন।

  • FreeFire
  • PUBG
  • Candy Crush
  • MPL (Mobile Premier League)
  • Ludo Supreme
  • Rise of Kingdoms
  • Clash Royale
  • 8 Ball Pool
  • Real Racing 3
  • Quizdom

অনলাইন গেম কি টাকা দেয়

বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষই এখন অনলাইন গেমে আসক্ত। আরে অনলাইন গেম খেলে সবাই বিনোদনের জন্য কিন্তু অনেকে আছে তারা টাকা ইনকাম করার জন্য খেলে। কিন্তু গেম খেলে টাকা পাওয়া যায় এটা অনেকেরই মনের মধ্যে প্রশ্ন থাকে। বর্তমান সময়ে আপনারা অনলাইন গেম থেকে বিভিন্নভাবে টাকা আয় করতে পারবেন। অনলাইনে গেম খেলে টাকা আয় করার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেগুলো থেকে আপনারা ভালো টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ভিডিও গেম খেলার মাধ্যমে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ফ্রী ফায়ার এর টুর্নামেন্ট খেলে অথবা স্ট্রিমিং করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
একটি চরম ক্ষেত্রে সুপারস্টার গেমার টাইলার ব্লেভিন্স নিনজা নামে পরিচিত এই গেম খেলেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
বর্তমানে সারা বিশ্বে অনলাইন গেম থেকে $১০ মিলিয়ন উপার্জন করেছেন।

03. বাংলাদেশে কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায়


বাংলাদেশের কোন কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায়?
বাংলাদেশের প্রায় সকল গেমই অনলাইনে আর্নিং করার উপায় হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব। তবে বিশেষ কিছু গেমের ব্যাপক জনপ্রিয়তা আছে। 

যেহেতু গেম খেলে আয় করার ক্ষেত্রে জনপ্রিয়তাও একটা বিষয়। সেহেতু আমি বলব বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় গেমগুলো থেকেই মূলত টাকা আয় করা যাবে।

জনপ্রিয় গেম বলতে আমি বুঝালাম কিছু বিশেষ বিশেষ গেম আছে। যেগুলো বাংলাদেশে এখন জনপ্রিয়। এবং পরবর্তীতে আরও জনপ্রিয় হবে। তার মধ্যে আছেঃ কিছু মাল্টিপ্লেয়ার ব্যাটেলিয়ান গেম। যেমনঃ ফ্রী ফায়ার, পাবজি ইতাদি।

তাছাড়া যদি আমি কম্পিউটারে গেম জিটিএ ভাইস সিটি ফাইভ নিই তাহলে বুঝতেই পারলেন। এসমস্ত গেম গুলো পুরো বাংলাদেশে নয়, পুরো পৃথিবীতে ব্যাপক জনপ্রিয়। যদি এ ব্যাপারে আমি যেভাবে বলছি সেভাবে কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেন, তবে পুরো পৃথিবী থেকে আপনি অডিয়েন্স পাবেন।

এতে করে ইউটিউবিং ও ব্লগিং করার মাধ্যমে উপার্জন করা যাবে। পরবর্তীতে কিছু ছোটখাটো গেম আছে। যেমনঃ লুডু খেলা, দাবা খেলা এগুলো অনলাইন প্লাটফর্মে আপনাকে সাজেস্ট করছি না। জানুন বাংলাদেশের কোন কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায়।

এখন যদি কোন মাল্টিপ্লেয়ার ব্যাটালিয়ন গেমের দিকে যান। তবে বিভিন্ন প্লাটফর্ম পাবেন। যেখানে গেমে উইনার হয়ে কিংবা টুর্নামেন্ট খেলে উপার্জন করা যায়। ঐ সমস্ত ব্যাপার আলাদা। 

কারণ বিভিন্ন জনপ্রিয় গেম গুলোর অথোর, অর্থাৎ সে গেম কোম্পানি গেমে কোন একটি টুর্নামেন্ট ঘোষণা করে। যেমনঃ Mobile Legends নামক একটি গেম আছে।

মোবাইল দিয়ে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট।  

সে গেম থেকে এমসিএল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। সে টুর্নামেন্ট অনুযায়ী তারা ডায়মন্ড দেয়। আবার কোনো বড় বড় গেম সরাসরি টাকা দেয়। এইভাবে টুর্নামেন্ট খেলায় অংশ নিয়ে সরাসরি উপার্জন করা যায়।

তাছাড়া বাংলাদেশে যা বললাম, বিভিন্ন জনপ্রিয় গে্ম, যেমনঃ ফ্রী ফায়ার, পাবজি , মোবাইল লিজেন্ড কিছু কম্পিউটার গেম খেলে উপার্জন করা যায়। 

এ সমস্ত গেমের আরেকটি প্রধান দিক হলঃ যে আইডি ব্যবহার করে আপনি গেম খেলছেন। সেটি যদি ভালো হয়, মানে ভালো একটি প্লেয়ার আইডি যদি ভালো হয় তবে সেটি বিপুল দামে বিক্রয় করা যাবে। ফ্রী ফায়ারে ৫ র্যাংক কেডির আইডি ১০,০০০ টাকায় বিক্রয় করা যাবে।

গেম খেলে আয় করার কতগুলো উপায়ঃ

১। ডায়মন্ড টপ আপ বিজনেসঃ

আমি যে আইডিয়াটি দিচ্ছি, সেটি মনে হয় না অন্য কেউ দিবে। দেখুন, ফ্রী ফায়ার আর পাব্জির যে আকাশ্চুম্বী জনপ্রিয়তা, সেখানে প্রতিনিয়ত প্রায় সকল প্লেয়াররাই ইউসি, ডায়মন্ড ক্রয় করে। 

এখন নিজেই যদি টপ আপ করার ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে তো আর মন্দ হয় না। এখন কিভাবে শুরু করবেন, আর কিভাবে কাজ করবেন এটা নিয়ে চিন্তিত। তাই না?

ডায়মন্ড টপ আপ বিজনেস কি?

ফ্রী ফায়ার, পাব্জি, ক্ল্যাশ-অব-ক্ল্যান্স, মোবাইল লিজেন্ড এ সবগুলাতেই ডায়মন্ড, জেমস, ইউসি আছে। এগুলো ব্যবহার করে গেমের বিভিন্ন সুযোগ-সুবধা, কালেকশন, ড্রেস, স্কীন নেয়া যায়। প্লেয়াররা এগুলো টাকার বিনিময়ে নেয়। 

যেমন ধরুন, ফ্রী ফায়ার গেমসয়ে ১০০ ডায়মন্ড বিক্রি করা হয় ৮৫ টাকায়। ডায়মন্ড টপ আপ বিজনেস গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে এর চেয়েও ভালো।


টপ আপ বিজনেস করে কত আয় করা যায়?

এ ব্যবসায় আপনি টপ আপ করে দেয়ার বদলে মুনাফা পাবেন।মুনাফা বা কমিশনই আপনার লাভ।প্রতিদিন ৪০০০-৫০০০ টাকার ব্যবসা করলে ১০০-২০০ টাকা লাভ।দৈনিক ৫০-১০০ জন কাস্টমার এলেই ৪০০-১০০০ টাকা আয় বিকাশে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ সবাই তো কম ডায়মন্ড নিবে না। 

অনেকে ১০০০-২০০০ ডায়মন্ড টপ আপ করিয়ে নেবে। যত বেশি ডায়মন্ড, ইউসি টপ আপ করানোর সুযোগ পাবেন লাভ ততোই বেশি।
বিজনেস শুরু করতে কি কি প্রয়োজন পড়বেঃ


১। ক্রেডিট/ মাস্টার কার্ড। যদি না থাকে তবে জিমেইল একাউন্টে গুগল প্লে ক্রেডিট নিতে হবে। মানে গুগল গিফট কার্ড। সমস্যা হলো বাংলাদেশে ডলার ক্রয় করা সহজলভ্য না। তাই ক্রেডিট/ ডেবিট কার্ড ব্যাংক একাউন্টের সাথে কানেক্ট থাকলে ইন্টারন্যাশনাল কারেন্সিতে টাকাকে ডলারে কনভার্ট করতে পারবেন।

যেমনঃ বর্তমান ৮৪.৬৭ টাকা= ১ ডলার। বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ডলার ক্রয় করলে বেশি নিবে। আপনার ডায়মন্ড, ইউসি টপ আপ করতে ডলার লাগবে। 

যত কমে ডলার নিতে পারেন ততো লাভ। তবে বেশি কমে নেয়ার লোভে অনেকে প্রতারিত হয়। কাজেই সাবধান। না হলে একটি পেপাল একাউন্ট বা জি-পে(গুগল পে) একাউন্ট ম্যানেজ করতে পারলেই হবে।


২। ফ্রী ফায়ারের ক্ষেত্রে শেল ক্রয় করে নিন। ফ্রী ফায়ার গেমে টপ আপ করার জন্য গারিনা একাউন্ট খুলুন। ঐ একাউন্টে শেল নিন। ভালো গেমিং পেজে ১৪০ টাকায় ১২০ শেল ক্রয় করা যায়। 

যত বেশি শেল নিবেন ততো কম মূল্যে নেওয়া যায়। শেল ব্যবহারে গারিনা একাউন্টে নির্দিষ্ট গেমের আইডিতে টপ আপ করে নেওয়া যায়। 

১২০ শেলে ২০০ ডায়মন্ড টপ আপ করা যায়, যা ১৭৫ টাকায় খুব সহজেই সেল করা যায়। আবার উইকলি কিনে দেয়া যায়। ঐটাও ফ্রী ফায়ার গেমে ডায়মন্ড টপ আপ করে দেয়ার মতো। যার বাজারমূল্য কমে ১৭০ টাকা।

কিভাবে টপ আপ করতে হয়ঃ

ক্ল্যাশ অব ক্ল্যন্সের ক্ষেত্রে গেমের ভিতরে টপ আপ করা যায়। সেখানে গিয়ে জিমেইল একাউন্ট দিয়ে টপ আপ করতে হয়। আর এজন্য জিমেইলে ডলার নিতে হয় ।সেটার জন্য জিমেইলের সাথে বিশেষ করে গুগল প্লে একাউন্টের সাথে কোনো ডেবিট/ ক্রেডিট কার্ড বা পেপাল এড করলেই হবে।

ফ্রী ফায়ারের ক্ষেত্রে আমি বলবো শেল টপ আপ করার। ওখানে বেশি লাভ করে নেয়া সম্ভব।
পাঞ্জি ও সকল গেমের ক্ষেত্রে গেমের ভিতরে টপ আপ করে দেয়া যায় ।তবে এর জন্য ডলারের প্রয়োজন।

কোথায় শুরু করবেনঃ
প্রথমত ডায়মন্ড, ইউসি টপ করার ব্যবসা সকলেই ফেসবুক পেজে শুরু করে।কিন্তু হুট করে ফেসবুকে টপ আপ করার বিজনেস শুরু করলে কেউ আপনাকে বিশ্বাস করবে না। এবং কোনো কাস্টমারই পাবেন না।

কেউ যদি বলে আগে আমার ডায়মন্ড টপ আপ করে দিন, তারপর আমি বিকাশে টাকা দিবো, তাহলে কোনো ভাবেই বিশ্বাস করা চলবে না।ধোকা দেয়ার সম্ভবনা ৮০ ভাগ। তাই বলবো লোকাল জায়গা থেকে টপ আপ শুরু করুন। আপনার এলাকায় যারা টপ আপ করে তাদেরকে লক্ষ করে টপ আপ শুরু করুন।

টপ আপ বিজনেসের সুবিধাঃ

বেশি বেশি কাস্টমার মানে বেশি বেশি কমিশন।
টপ আপ করে দেওয়ার পর যত আয় করলেন তার পুরাটা দিয়ে আবার ডলার ক্রয় করে টপ আপ করে দেয়া যায়। মানে একবার ইনভেস্ট করলেই চলে।
ঈদের সময় বেশি বেশি কাস্টমার পাওয়া যায়। সেটা লোকালে এবং ফেসবুকেও হয়।
চালিয়ে যেতে পারলে দীর্ঘস্থায়ী ইনকামের সুযোগ।
পেমেন্ট নিতে পারবেন বিকাশে অথবা নগদে। যেভাবে আপনি নিতে চাচ্ছেন।
অসুবিধাঃ
কাস্টমার না পেলে কোনো মূল্য নেই। কমিশনও পাবেন না, ইনকামও হবে না।
মাঝে মধ্যে প্রতারিত হওয়ার সুযোগ থাকে। যদি কারো থেকে কমে ডলার কিনতে যান, তবে তো এটা অহরহ।

গেম খেলে টাকা ইনকাম করতে সবচেয়ে ভালো হবে এটি। নিজের ব্যবসা শুরু করে দিন। যদিও এখানে গেম খেলতে হচ্ছে না। গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে 202২ সম্পুর্ণ জানুন।

২। ইউটিউবিং করে টাকা আয়।

আপনি একজন দক্ষ গেমার হলে আপনার নিজের গেমপ্লে ইউটিউবে প্রতিনিয়ত আপলোড দিয়ে নিজের ইউটিউব চ্যানেলকে সমৃদ্ধ করতে পারেন। 

আমরা সবাই জানি ইউটিউবে গেমিং নামক একটি সেকশন আছে। যেখানে আপনি নিজে গেমিং ভিডিওগুলো আপলোড দিতে পারবেন নিজস্ব গেমিং চ্যানেলে।

সেখানে প্রতিনিয়ত ভালো ভিউজ আসবে। গেমিং সেকশনে গিয়ে লাইভ গেমিং স্ট্রিম করতে পারেন। এমন অনেক ভিডিও গেম স্ট্রিমার আছে যারা দিনে 5 থেকে 6 হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করে শুধুমাত্র লাইভ স্ট্রিম করে। এখানে স্ট্রিমিং মানে বুঝিয়েছি লাইভ গেম খেলা।
 
 

ইউটিউবিং করা নিয়ে টিপসঃ


ইউটিউবিং করার আগে আপনি আপনাকে গেমটিতে গেমে দক্ষ হতে হবে। এবং গেম সম্বন্ধে ভালো ধারণা রাখতে হবে। প্রতিটি গেমে নিজস্ব ইভেন্ট আছে। গেম খেলার ট্রিক্স আছে। 

সেগুলো ভিওয়ারসদের কাছে বুঝিয়ে বুঝিয়ে যদি ভিডিও আপলোড দেন তাহলে আপনার ইউটিউব অনেক দ্রুত এগোবে।

সাথে একটু আধটু ভিডিও এডিটিং, নিজের ভয়েস দেয়া এবং মজা করা এসবে খেয়াল নিবেন। আপনি যদি বাংলাদেশে গেম খেলার ইউটিউবিং করেন, তাহলে করতে পারেন।

যদি আপনি কোনো গেমের সবচেয়ে বেস্টগেমার হিসাবে গণ্য হোন। মানে অন্যান্যরাই আপনাকে প্রো বলে, তাহলে আপনি চাইলে সেই গেইমের গেইমপ্লে ভিডিও বানাতে পারেন।
পড়ুনঃ
গেম খেলে প্রতিদিন ৬০ থেকে ২০০ ডলার আয়।

ভালো উদাহরণঃ
কারণ হচ্ছে বাংলাদেশে অনেক ইউটিউবার সদ্য নতুন ভালো প্রগতি লাভ করেছে। তারা ভিডিও গেম খেলে টাকা আয় করছে। তার মধ্যে আছে মিস্টার ত্রিপল আর। 

 যে ইউটিউবিং করে ফ্রি ফায়ারে খুব ভালো এক ধরনের উৎকর্ষ সাধন করেছে। এবং তিনি একজন বাংলাদেশী ইউটিউবার।

আরো অনেক বাংলাদেশী ইউটিউবার আছে যাদের আপনারা ইউটিউবে সার্চ দিয়ে পেয়ে যাবেন। এবং তাদের যথেষ্ট সাবস্ক্রাইবারও আছে। তাদের একেকজনের সাবস্ক্রাইবার মিলিয়ন করে। 

ইউটিউবে লাইভ স্ট্রিমিং এর জন্য সুপার চ্যাট ব্যবস্থা প্রচলিত আছে। যেখানে কেউ সুপার চেট করতে পারবে। আপনাকে লাইভ স্ট্রিমিং এর জন্য সরাসরি বিকাশ অথবা যে কোন মাধ্যমে টাকা পেমেন্ট দিতে পারবে আপনার খেলায় মুগ্ধ হয়ে।

আজকের এ পৃথিবীতে মোট জনসংখ্যার কমসে কম 20% মানুষ কোন না কোন গেম খেলেই খেলে। এর মধ্যে 5 ভাগ মানুষ ভিডিও গেমকে অনেক বেশিই ভালোবাসে, এমনি তারা ভিডিও গেমে প্রচুর এন্টারটেইনমেন্ট পায়।

এবং ভিডিও গেমকে নিয়ে পড়ে থাকে। কেউ কেউ আবার এই গেইম কেই নিজের জীবন বলে মনে করে, কাজেই ভিডিও গেমের জনপ্রিয়তা কতটুকু তা তো জানলেনই। কাজেই গেম খেলে টাকা উপার্জন ব্যাপারটা সত্য বৈকি ১০০% সত্য ।


লুডু গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে 2022


লুডু চ্যালেঞ্জ খেলে টাকা আয় করুনঃ প্রথমত আপনাকে আপনার ফোনে একটি লুডু আর্নিং গেম অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। লুডো গেমটি ডাউনলোড করার পরে, আপনাকে এটিতে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। তাহলে আপনি ক্যারাম চ্যালেঞ্জে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। জিতলে টাকা পাবেন।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে অর্থ উপার্জন করুনঃ আপনি লুডু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে লুডু গেম থেকে আয় করতে পারেন। লুডু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য আপনাকে শুধুমাত্র একটি প্রবেশ ফি দিতে হবে যা খুবই কম। লুডু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে ভালো টাকা জিততে পারেন।   

রেফার করে লুডু গেম থেকে অর্থ উপার্জন করুনঃ সমস্ত লুডু গেমের একটি রেফার করে আয় করার উপায় আছে। আপনি যদি এটি আপনার বন্ধুদের সাথে রেফারেল লিংকের মাধ্যমে শেয়ার করেন এবং তারা যদি আপনার রেফারেল লিংকের সাহায্যে লুডু অ্যাপে যোগদান করে তবে আপনি টাকা পাবেন।

লুডু গেম খেলে টাকা ইনকাম


আপনি একজন ছাত্র থাকাকালীন কীভাবে জীবিকা অর্জন করবেন তা নিয়ে ভাবছেন? স্কুল বা কলেজে পড়ার সময় আয় করা আপনাকে আর্থিক স্বাধীনতা দিতে পারে। তাই এসব লুডু গেম খেলে আয় করতে পারেন। ছোটবেলায় আমরা যখন আমাদের বন্ধু-বান্ধব পরিবার নিয়ে লুডু খেলতাম। যেখানে 2 থেকে 4 জন একসঙ্গে বসে খেলতাম এখন সময় বদলেছে।  

আমরা আমাদের মোবাইল ডিভাইস এবং ডেস্কটপ/ল্যাপটপে লুডু খেলে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট পেতে পারি। আমরা উপরে কিভাবে এবং কোন কোন লুডু অ্যাপ থেকে লুডু খেলে টাকা আয় বিকাশে পেমেন্ট পেতে পারেন তা বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন।


কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায়

১. Bingo Clash 2:

Bingo Clash 2 হল একটি জনপ্রিয় মাল্টিপ্লেয়ার বিঙ্গো গেম যা Android এবং iOs ডিভাইসে খেলতে পারেন। গেমটি আসল বিঙ্গো ক্ল্যাশের একটি সহজ সংস্করণ এবং মোবাইল ফোন এবং ট্যাবলেটের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়েছে।

এটিতে নতুন অনেকগুলো ফিচার যুক্ত করা হয়েছে যাতে এটি খেলতে আরও মজাদার করে তোলে৷ আপনি কাইলি জেনার, কিম কার্দাশিয়ান ওয়েস্ট এবং আরিয়ানা গ্র্যান্ডের মতো জনপ্রিয় বাস্তব জীবনের সেলিব্রিটিদের মডেল করা সহ বিভিন্ন ক্যারাক্টার Bingo Clash 2 স্কিন থেকে বেছে নিতে পারবেন।

২. বাবল ক্যাশ

বাবল ক্যাশ হল একটি মজার বুদবুদ শ্যুটার গেম যেখানে আপনাকে একটা বোর্ড থেকে বাবল সাফ করার জন্য তিন বা তার বেশি শ্যুট মধ্যমে বাবল গুলো ব্যবহার করতে হবে৷ গ্রাফিক্স দিয়ে বিভিন্ন রকমের অনেক গুলো বাবল শ্যুটার গেম ইতিমধ্যে তৈরি করা হয়েছে, যা খেলোয়াড়দের খেলার তাদের অভ্যস্ত করা সহজ করে তোলে।

৩. Dream11.com অনলাইন গেম খেলে টাকা ইনকাম:


সমস্ত ক্রিকেট ম্যাচের ভবিষ্যদ্বাণী এবং অফার এক জায়গায় পাওয়ার জন্য Dream11 হল সেরা জায়গা। আপনি ম্যাচ, সেরা খেলোয়াড়, আসন্ন ম্যাচ, ম্যাচের ফলাফল এবং আরও অনেক কিছু অনুসন্ধান করতে পারেন এই ওয়েবসাইটের মধ্যে।

মূলত এখানে গেমের অবস্থা বুঝতে হবে। এবং গেম সম্পর্কে বিভিন্ন পূর্ব মন্তব্য করে ইনকাম করতে পারবেন।

৪. Clash Royale

ক্ল্যাশ রয়্যাল একটি মহাকাব্যিক গেম যেখানে আপনাকে সুপার-পাওয়ার নায়কদের একটি দল তৈরি করতে হবে এবং যুদ্ধক্ষেত্রে আপনার বিরোধীদের সাথে সংঘর্ষ করতে হবে। গেমটিতে বিভিন্ন মোড রয়েছে যেমন Clash Royale Classic, Arena এবং আরও অনেক কিছু। এছাড়াও আপনি Android এ বিনামূল্যে এই গেমটি খেলে বিভিন্ন রিওয়ার্ড পেতে পারেন।

অনলাইন গেম খেলে টাকা ইনকাম করার জন্য এটি ভালো একটা গেমিং অ্যাপ। এটি একাধিক ছেলেরা খেলতে পছন্দ করেন। আপনিও এই গেমটি খেলতে চেষ্টা করতে পারেন।

৫. Rewarded Play

Rewarded Play হল এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে আপনি তাদের প্ল্যাটফর্মে গেম খেলে পুরস্কার হিসেবে টাকা পেতে পারেন। তারা পেপ্যালের মাধ্যমে সরাসরি অর্থ প্রদান করে। তাদের নিজস্ব সিস্টেম ব্যবহার করে আপনি নিয়মিত গেম খেললে প্রতিবার আপনার পারফরম্যান্সের উপর নির্ভর করে তারা আপনাকে অল্প পরিমাণ টাকা দিবে।

গেম খেলতে খেলতে মোটা অঙ্কের টাকা মজা হলে আপনি সেগুলো উড্রো করে নিতে পারবেন।

৬. ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা

ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা হল একটি ধাঁধা ভিডিও গেমের সিরিজ যা কিং ক্যারেক্টার দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। প্রথম গেমটি iOS এর জন্য 2012 সালে মুক্তি পায় এবং দ্বিতীয় গেমটি Android এর জন্য 2013 সালে মুক্তি পায়। তৃতীয় গেম, ক্যান্ডি ক্রাশ জেলি সাগা, অ্যান্ড্রয়েডের জন্য 2016 সালে মুক্তি পেয়েছিল, Android রিলিজের কোনও পরিকল্পনা ছাড়াই iOS-এর জন্য 2017 সালে প্রকাশিত ক্যান্ডি ক্রাশ জেলি সাগা 2 শিরোনামের চতুর্থ ভার্সন রিলিজ করা হয়েছে।

অনলাইন গেম খেলে টাকা ইনকাম করার জন্য ক্যান্ডি ক্রাশ সাগা জনপ্রিয় একটা গেম। গেমারদের পছন্দের গেমের মধ্যে এটি একটি।

৭. My11Circle অনলাইন গেম খেলে টাকা ইনকাম:

My11Circle হল একটি ধাঁধা/শুটিং গেম যা বংফিশ দ্বারা তৈরি করা হয়েছে, যা Glu Mobile দ্বারা প্রকাশিত। এটি গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যায়।

বর্তমানে এই গেমটি খেলে অনেকে নগদ টাকা রিওয়ার্ড পাচ্ছে। আপনিও চাইলে এই জনপ্রিয় গেমটি খেলতে চেষ্টা করতে পারেন। এটি ভারতের তৈরি একটা জনপ্রিয় গেমিং এপস।

৮. রামি সার্কেল অনলাইন গেম খেলে টাকা ইনকাম:

রামি সার্কেল হল একটি তাসের খেলা যেখানে একে অপরের সাথে তাস মেলে তাসের সেট তৈরি করা হয়। যা গেম জেতার জন্য এক এক করে প্রত্যেকে ব্যবহার করেন। যে যতবার বিজয়ী হবে তার মত বেশি স্কোর হবে। এগুলোর মাধ্যমে কে আসল বিজয়ী তা ঠিক করা হয়।

যারা বেশি স্কোর করবে তারা ধারাবাহিকভাবে বেশি রিওয়ার্ড পাবে। এভাবে করে এই গেমটি নিয়মিত খেলে ইনকাম করতে হবে।

৯. World of Warcraft: Battle for Azeroth

জনপ্রিয় MMO-এর সর্বশেষ সম্প্রসারণ এখন PC এবং Mac-এ ব্যবহার করা যায়, এবং এই গেমটি সবার জন্য বিনামূল্যে খেলার সুযোগ রয়েছে। মহাকাব্যিক যুদ্ধে বিভিন্ন নতুন শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য azeroth এর জন্য যুদ্ধ করবার মাধ্যমে খেলায় বিজয় হতে হয়।

এখানে একটির পর একটি নতুন প্রদেশের মতো অঞ্চলও রয়েছে, যেগুলিকে ধনরত্ন সহ ভূমির মতো করে ডিজাইন করা হয়েছে। যাতে মহাকাব্য লুট ড্রপ সহ অভিযান এবং অন্ধকূপগুলিকে মিটমাট করা যায়। অনলাইন গেম খেলে টাকা ইনকাম করার জন্য এখানে এভাবে গেম খেলে স্কোর বাড়াতে হবে।

১০. Battlerite Royale
Battlerite Royale হল একটি ঝগড়াবাজ গেম যেখানে আপনি আপনার পছন্দের নায়ককে বেছে নিতে পারেন এবং অন্যান্য খেলোয়াড়দের সাথে অনলাইনে বা স্থানীয় মাল্টিপ্লেয়ার মোডে এআই-নিয়ন্ত্রিত নায়কদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারেন। এই দ্রুত গতির অ্যাকশন গেমটিতে বর্তমানে 30 টিরও বেশি খেলাযোগ্য অক্ষর, তিনটি ভিন্ন গেমের মোড (ডেথম্যাচ, একক প্লেয়ার প্রচারণা, এরিনা), প্রচুর অস্ত্র, আপগ্রেড এবং 100 টিরও বেশি মানচিত্র রয়েছে!

যারা মজার গেম খেলতে পছন্দ করেন তারা এই গেমটি খেলতে পছন্দ করবেন। অনলাইন গেম খেলে টাকা ইনকাম করার জন্য এটি ভালো একটা গেমিং এপস। আমার পছন্দের এই গেমটি খেলতে খুবই ভালো লাগে।

১১. Mobile Legends: Bang Bang
মোবাইল লিজেন্ডস: ব্যাং ব্যাং হল একটি মোবাইল MOBA গেম যা টেনসেন্ট গেমস কর্পোরেশন দ্বারা তৈরি করা হয়েছে এবং 25শে নভেম্বর 2018 তারিখে টেনসেন্ট গেমস লিমিটেড দ্বারা প্রকাশিত হয়েছে। এটি 25শে নভেম্বর 2018 এ বিশ্বব্যাপী চালু হয়েছিল।

এটি MapleStory M এর একটি মোবাইল ভার্সন গেম যা 2011 সালে প্রকাশিত হয়েছিল কিন্তু পরে এটি হিরো সিস্টেম, র‌্যাঙ্ক করা ম্যাচের মতো অনেক নতুন বৈশিষ্ট্য সহ আপগ্রেড করা হয়েছে।


ইনকাম করার অ্যাপ গুলোর থেকে কি কি মাধ্যমে ইনকাম হবে?

নিচে আমি যেই এন্ড্রয়েড ইনকাম অ্যাপস গুলোর বিষয়ে বলতে চলেছি সেগুলির থেকে টাকা ইনকাম করার নিয়ম প্রত্যেকের ক্ষেত্রে প্রায় একই। মানে, আপনাকে প্রায় একই ধরণের টাস্ক (ওয়ার্ক) গুলো করতে হয়। যেমন ধরুন, App রেফার করা, সার্ভে সম্পূর্ণ করা, ডাউনলোড অফার গুলো সম্পূর্ণ করা, ভিডিও দেখা, গেম খেলা বা অন্যান্য ছোট ছোট কাজ গুলো করার মাধ্যমে নিয়মিত কিছু টাকা ইনকাম করা যেতে পারে।

টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২৩


বর্তমানের সেরা ৯টি টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২৩:

টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২২ - ২৩


১. Google Opinion Rewards:
গুগল ওপিনিয়ন রিওয়ার্ডস হল ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত অনলাইন অর্থ উপার্জনকারী অ্যাপগুলোর মধ্যে অন্যতম ও সবথেকে বিশ্বাসযোগ্য।

গুগলের সুরক্ষার সাথে, এই অ্যাপটি হল অত্যন্ত সুরক্ষিত ও ব্যবহারের পক্ষে অনেকটাই সুবিধাজনক। মূলত, এই অ্যাপ্লিকেশনটিতে আপনাকে আপনার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী পরিচিত কোনো জায়গা ও চাহিদাসম্পন্ন কোনো পণ্যের ব্যাপারে কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। 

যেহেতু, এটি একটি পেইড সার্ভে অ্যাপ, তাই এখানে আপনাকে নগদ অর্থের বিনিময়ে সমীক্ষা সম্পূর্ণ করার জন্য অর্থ প্রদানের প্রস্তাব দেওয়া হয়ে থাকে। এই অ্যাপের সাথে যুক্ত হওয়া খুবই সহজ ব্যাপার। 

এখানে আপনাকে অ্যাপটি ডাউনলোড করার পরে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিজেকে রেজিস্টার করতে হবে। 
সাইন আপ করা হয়ে গেলে আপনাকে দ্রুত সার্ভের উত্তর দিতে হবে আর তার বদলে আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন গুগল প্লে ক্রেডিট।
তবে, একটি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে যে গুগলের অ্যালগরিদম খুবই তীক্ষ্ণ। 

তাই, ভুলভাল তথ্য দিয়ে সার্ভে কমপ্লিট করলে গুগল আপনার সার্ভে ফর্মটি বরখাস্ত করে দিতে পারে ও তার জন্যে আপনি টাকাও পাবেন না। এখান থেকে পাওয়া রিওয়ার্ডগুলো আপনি সিনেমার টিকিট, অনলাইন শপিং ভাউচার, ও প্লে স্টোর ইন-হাউস শপিং-এর জন্য ব্যবহার করতে পারেন।

২. SHEROES: Learn Earn Community:

আপনি কি এমন একটা অ্যাপ খুঁজছেন, যেটা অনলাইন অর্থ-রোজগারের পাশাপাশি সম্পূর্ণভাবে মহিলাদের জন্যে তৈরী একটা প্ল্যাটফর্ম? তাহলে, Sheroes হল আপনার জন্যে আদর্শ একটা অ্যাপ্লিকেশন। 

এটি শুধুমাত্র মহিলাদের জন্যই তৈরী করা একটি নিরাপদ, সহানুভূতিসম্পন্ন ও নির্ভরযোগ্য সামাজিক প্ল্যাটফর্ম। এই চ্যাট-ভিত্তিক হেল্পলাইনটি মহিলাদের আত্মনির্ভর করে তোলার জন্যে বিশেষ কিছু প্রভাবশালী সম্প্রদায় দ্বারা পরিচালিত হয়।

এখনও পর্যন্ত এটি মহিলাদের জন্য সবচেয়ে বড় সামাজিক নেটওয়ার্কিং অ্যাপ হিসাবে পরিচিত। এখানে বিভিন্ন ভিডিও এবং পোস্টের মাধ্যমে মহিলারা তাদের আগ্রহের বিষয়গুলো ভাগ করে নেয়। এছাড়াও, এখানে খাবারের রেসিপিগুলি, বিনামূল্যে স্বাস্থ্য ও আইনি পরামর্শও দেওয়া থাকে। 

আপনি এখানে বিনামূল্যে মহিলাদের হেল্পলাইন ব্যবহারও করতে পারেন। শিরোজ থেকে আপনি  বিনামূল্যে সৌন্দর্য এবং ফ্যাশন টিপসও পেয়ে যাবেন। এখান থেকে মহিলারা স্বনামধন্য কোম্পানিগুলোর সাথে ওয়ার্ক-ফ্রম-হোম বা রিসেলিং-এর কাজও করতে পারবেন।

যথাযথ শিক্ষার ডিগ্রি ছাড়াও এখানে মহিলারা কাজ করার যথেষ্ট সুযোগ পেতে পারেন। MARS পার্টনারস হিসাবে সার্টিফিকেট নিলে আপনি ফুল-টাইম বা পার্ট-টাইম কাজও খুঁজে পেতে পারেন।

এছাড়াও, এই অ্যাপটি মহিলাদের বিনামূল্যে পেশাদারি ক্যারিয়ার কাউন্সেলিং পেতে, ওয়ার্কশপে যোগ দিতে, নতুন স্কিল শিখতে, অনলাইন কোর্স করতে, ও আরও অনেক পরিষেবা পেতে সাহায্য করে থাকে। 

আপনি ক্লিনিকাল ডিপ্রেশনের চিকিৎসা, শিশুর যত্নের পরামর্শ, সঠিক গর্ভাবস্থার পরামর্শ, অভিভাবকত্বের পরামর্শ, এবং টিকা নেওয়ার ব্যবস্থাও করতে পারেন এই অ্যাপ্লিকেশনটির সাহায্যে।

৩. ySense

ySense আমি নিজে ব্যবহার করেছি এবং এই অ্যাপ থেকে আমি কিছুদিন কাজ করেই ৩০ ডলার মতো টাকা ইনকাম করেছি।

এখানে মূলত নানান অনলাইন সার্ভে গুলো সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে আপনি নিয়মিত টাকা আয় করতে পারবেন। অ্যাপটি ডাউনলোড করে একাউন্ট তৈরি করার পর আপনারা নিজের ড্যাশবোর্ড এর মধ্যে নানান সার্ভে গুলো দেখতে পাবেন।

কোন সার্ভে সম্পূর্ণ করার জন্য আপনাকে কত টাকা দেওয়া হবে এবং প্রত্যেকটি সার্ভে সম্পূর্ণ করার জন্য কতটা সময় লাগতে পারে সেই বিষয়েও জানিয়ে দেওয়া হবে।

পেইড সার্ভে গুলো সম্পূর্ণ করা ছাড়াও এই অ্যাপ রেফার করেও টাকা ইনকাম করা যাবে। প্রত্যেক সফল রেফার এর জন্য আপনি প্রায় ০.১০ থেকে ০.৩০ পর্যন্ত কমিশন ইনকাম করতে পারবেন।

৪. Cashup: Earn Daily Coin

Cashup হলো একটি money earning app যেখানে নানান টাস্ক গুলো সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করার সুযোগ পাবেন। এছাড়া, App-টি অন্যান্য ব্যক্তিদের রেফার করে এবং গেম খেলার মাধ্যমে ইনকাম করা যাবে।

এই অ্যাপ থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনাকে কেবল কিছু সাধারণ স্টেপস গুলো সম্পূর্ণ করতে হবে।

Google play store থেকে App-টি ডাউনলোড করে মোবাইলে ইনস্টল করুন। নিজের ইমেইল আইডি ভেরিফাই করার মাধ্যমে একটি একাউন্ট তৈরি করুন। ব্যাস, এখন দিয়ে দেওয়া ছোট ছোট কাজ গুলো সম্পূর্ণ করুন এবং নিয়মিত ইনকাম করুন।

Claim Daily reward, Complete high earning offers, Refer your friends and earn 100%, Spin and win, Play quiz tournament ইত্যাদি নানান উপায়ে এই সেরা ইনকাম অ্যাপ থেকে টাকা আয় করা যাবে।

৫. Groww: Stocks & Mutual Fund

অনলাইন অর্থ উপার্জন করার সেরা একটি মাধ্যম হল এই গ্রো অ্যাপ। 

এই অনলাইন শেয়ার ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মটি থেকে আপনি সরাসরি কোনো কোম্পানির শেয়ার কিনতে বা বেচতে পারবেন। ২০২৩ সালের মধ্যে অনলাইন ট্রেডিং-এর দুনিয়াতে এই অ্যাপ্লিকেশনটির জনপ্রিয়তা আরও বাড়তে চলেছে। এখানে আপনার এসআইপি ও মিউচুয়াল ফান্ড-এ  বিনিয়োগ করারও অপশন রয়েছে। 

এই অ্যাপের সাহায্যে শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ড, ও এসআইপিতে বিনিয়োগ করে সেখান থেকে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন। আর, এই অ্যাপটির একটি রেফার ও আর্ন প্রোগ্রাম রয়েছে; যেখানে আপনি আপনার পরিচিত কোনো ব্যক্তিকে আপনার রেফারাল কোডের সাহায্যে গ্রো অ্যাকাউন্ট খুলে দিলে তার বাবদ আপনি নগদ টাকা পেয়ে যেতে পারেন।

৬. Swagbucks: Surveys for Money:

Swagbucks হল একটি আমেরিকান অনলাইন মানি-মেকিং অ্যাপ। এখানে মূলত আপনি অনলাইন সার্ভে সম্পূর্ণ করে, ভিডিও দেখে, অনলাইন শপিং-এর ক্যাশব্যাক থেকে ও সাধারণভাবে ওয়েবে সার্চ করে অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। 

তবে, এটি একটি আমেরিকান অ্যাপ হওয়ায় এখান থেকে আপনি আমেরিকান ডলারে অর্থ পাবেন আর, এখান থেকে পেআউট পেতে আপনার একটি PayPal অ্যাকাউন্ট থাকতেই হবে। 

সোয়্যাগবাকস ব্যবহারকারী সদস্যরা প্রতিদিনই নানানভাবে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

এটি ব্যবহার করে আপনি নির্দিষ্ট পণ্যদ্রব্য, উপহার কার্ড, বা নগদ আকারে পুরস্কার রিডিম করতে পারেন। অর্থাৎ, এই অ্যাপটি সরাসরি নগদ পুরষ্কার দেয় না। বরং, এটি আপনাকে আমাজন, ওয়ালমার্ট, স্টারবাকস, পেপ্যাল ও ফ্লিপকার্ট ভাউচারের মাধ্যমে পুরস্কৃত অর্থ দিয়ে থাকে।

এই ইউসার-ফ্রেন্ডলি অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইনে টাকা রোজগার করা খুবই সহজ। আপনাকে Swag পয়েন্ট পেতে হলে এই অ্যাপ্লিকেশনটিতে প্রতিদিন লগ-ইন করতে হবে। এছাড়াও, ১০% লাইফটাইম কমিশন পাওয়ার জন্য আপনাকে আপনার পরিচিতদের এইখানে ইনভাইট করতে হবে। 

আপনি মাত্র ৭৫০ Swag পয়েন্টে পৌঁছানোর পরে, তবেই আপনার প্রাপ্ত পুরস্কারের অর্থ রিডিম করে আপনি পেপালের মাধ্যমে নগদ অর্থের জন্যে অনুরোধ করতে পারবেন।

৭. Easy Bucks:

২০২৩ সালের এটাও একটি দারুন অনলাইন টাকা ইনকাম করার অ্যাপ যেখানে নানান ছোট ছোট টাস্ক (কাজ) গুলো করার মাধ্যমে ইনকাম করা যাবে। যেমন, নিজের পছন্দের গেম খেলে, পেইড সার্ভে গুলো সম্পূর্ণ করে এবং অন্যান্য বন্ধুদের অ্যাপটি রেফার করে।

এই অ্যাপ থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে App-টি download এবং install করতে হবে। এবার দিয়ে দেওয়া offer/task/game ইত্যাদি সিলেক্ট করে সেটিকে সম্পূর্ণ করুন। কাজ গুলো সঠিক ভাবে সম্পূর্ণ করার পর আপনার একাউন্টে টাকা দিয়ে দেওয়া হবে।

ইনকাম করা টাকা গুলো আপনারা gift cards, crypto, PayPal ইত্যাদির দ্বারা তুলতে পারবেন। এছাড়া, MMORPG, dynasty, empire, এবং এই ধরণের গেম গুলো খেলে সহজেই ইনকাম করতে পারবেন।

৮. কয়েনটিপলাই (Cointiply):

আপনার কি ডিজিটাল কারেন্সি রয়েছে ? কিংবা, আপনি কি ডিজিটাল কারেন্সি জমাতে চাইছেন ? বা, ডিজিটাল কারেন্সির মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে চাইছেন ? তাহলে, আপনার জন্যেই ২০২৩ এর সেরা ৯টি অনলাইন ইনকাম অ্যাপ গুলোর মধ্যে আমাদের সেরা পছন্দ হল Cointiply। 

২০২৩ সালের মধ্যে আশা করা যাচ্ছে যে, এটি অর্থ উপার্জন করার সেরা অ্যাপগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হতে পারে। কেননা এখানে প্রায় ২০ থেকেও অধিক উপায়ে Bitcoin এবং অন্যান্য crypto currencies গুলি আয় করা যাবে।

এই অ্যাপ্লিকেশনটি আপনাকে সার্ভেতে অংশ নেওয়া, বিজ্ঞাপন দেখা, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা, ভিডিও দেখা, ও নানান অনন্য অ্যাপ ইনস্টল করা, এমনকি গেম খেলার জন্যও টাকা দিয়ে থাকে। তবে, এই অ্যাপটি তার নামের মতোই ডিজিটাল কার্রেন্সির আকারেই আপনাকে অর্থ দিয়ে থাকে। 

তাই, আপনি টাকা পাবেন কেবলমাত্র bitcoin বা dodge coin কার্রেন্সির আকারে। সেক্ষেত্রে, আপনাকে বিটকয়েন বিক্রি করতে ও আসল টাকার আকারে অর্থ পেতে নানা ধরণের এক্সচেঞ্জ অ্যাপ, যেমন- WazirX, Unocoin, CoinSwitch Kuber ও Crunchbase ইত্যাদির ব্যবহার করতে হবে।

৯. রোজধন (Roz Dhan)

এইটি হল ভারতের সবচেয়ে বিশ্বস্ত অ্যাপগুলোর মধ্যে একটি, যা অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হিসেবে পরিচিত। এই অ্যাপটি আপনাকে সহজ কিছু কাজ করতে নির্দেশ দেয়। আর, এই কাজগুলোর বদলে আপনি বিনামূল্যে রিচার্জ জিতে নিতে পারেন। 

এখানে, আপনি আপনার পরিচিতদের আমন্ত্রণ জানানোর জন্য পুরস্কার পেতে পারেন, নানান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। 

খবর বা সর্বশেষ আপডেট পড়ার মাধ্যমে ও অন্যান্য অ্যাপ ইনস্টল করা, বিভিন্ন গেম খেলা, সার্ভে সম্পূর্ণ করার মতো একাধিক বিকল্প কাজের মাধ্যমেও টাকা রোজগার করতে পারেন। 

এমনকি, আপনি কিছু অন্যান্য কাজ; যেমন-আপনার পপুলার সাইট ভিসিট করা, দৈনিক রাশিফল ​​পরীক্ষা করা, ও পাজেল সল্ভ করার মাধ্যমেও দৈনিকভাবে বোনাস টাকা উপার্জন করতে পারবেন। 

আপনাকে দৈনিকভাবে টাকা পেতে গেলে প্রতিদিন অ্যাপ্লিকেশনটিকে অবশ্যই খুলতে হবে।

তবে, আর পাঁচটা অনলাইন অ্যাপের মতো রোজধনও আপনার উপার্জন করা অর্থ ক্রেডিট করার জন্য পেটিএম (Paytm) ওয়ালেট ব্যবহার করে থাকে। এই অ্যাপটি আপনি মাত্র দু’দিন ব্যবহার করেই আপনার উপার্জিত টাকা তুলতে পারবেন। 

রোজধনের সর্বনিম্ন পেআউট হল ৩০০ টাকা ও এই টাকা শুধুমাত্র পেটিএম অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেই তোলা সম্ভব। 

আর, মজার ব্যাপার হল এই অ্যাপ্লিকেশনটির মাধ্যমে আপনি হেঁটে ও আপনার  প্রতিটা স্টেপস গণনা করেও টাকা রোজগার করতে পারবেন। এই অ্যাপটি যথেষ্ট বিশ্বাসযোগ্য হওয়ার কারণেই আমাদের এই লিস্টের ৯তম স্থানে জায়গা করে নিতে পেরেছে।

টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২২


১। কর্ম জবস। Kormo Jobs

কর্ম জবস একটি ক্যারিয়ার ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন বা সফটওয়্যার। এখানে যারা চাকরি করতে ইচ্ছুক, অথবা কোন একটি জব করতে চাইছে, তাদেরকে কোনো কোম্পানি বা যারা চাকরিতে নিয়োগ করে তাদের সাথে সংযুক্ত করে দেয়। এ

টি একটি আপডেট প্লাটফর্ম এবং সব সময় আপডেট তথ্য দিয়ে তার ইউজারদেরকে সহযোগিতা করে। এ সাইটে কাজ করতে আপটুডেট তথ্য দিতে হবে। এ টাকা ইনকাম করার অ্যাপটি বিকাশে পেমেন্ট দিবে।

তাছাড়া বাস্তবে কোন নিয়োগকর্তার সাথে সাক্ষাৎকারের জন্য আপনি চাইলে নিজস্ব সিভি ডাউনলোড করতে পারবেন। 

আপনি যে ফিল্ডে জব চাইছেন বা কাজ করতে চাচ্ছেন, সে ফিল্ডের কোনো নিয়োগকর্তা যদি চাকরির কোনো খবর পোস্ট করে, তাহলে এই অ্যাপসের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদেরকে অবহিত করা হয়।

এছাড়া উপযুক্ত চাকরির জন্য আপনি এখানে আবেদন করতে পারবেন। এই অ্যাপটি নিয়োগ কর্তাদেরকে আপনার সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য সময়সূচী ঠিক করিয়ে দিবে। 

এবং সময়ে সময়ে আপনার সম্ভাব্য চাকরির পরিস্থিতির আপডেট করা হবে। কর্ম এপটির সবচেয়ে ভালো বৈশিষ্ট্য হলোঃ এটি শুধুমাত্র একটি ওয়েবসাইট নয় যেখানে মানুষ চাকরি খোঁজে। 

তাছাড়া এখানে কেউ চাইলে ভালো কাজের জন্য ভালো কাজ পাওয়ার জন্য নিজের দক্ষতাকে আরো বেশি উন্নত করতে পারে।

এখানে বিভিন্ন ইন্টারভিউ প্রস্তুতির জন্য ভিডিও টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়। তাছাড়া চাকরি প্রার্থীকে তার যোগ্যতা প্রমাণ করার জন্য বিভিন্ন ক্যারিয়ার সার্টিফিকেট তৈরি করাতে সাহায্য করে। 

এছাড়া অ্যাপটি ব্যবহার করা অনেক সহজ। যে কোন বিভাগের বা ক্যাটাগরির লোকেরাই এই অ্যাপটি চালাতে পারবে। এবং নিজের উপযুক্ত চাকরিও খুজে পাবে।

এই অ্যাপে যারা লোক নিয়োগ করতে নিয়োজিত আছে, তারা যে চাকরির প্রার্থীর জন্য পোস্ট করে সেটি গুগল দ্বারা যাচাই করা হয়। যাতে কোন ভুয়া চাকরি বা কেউ প্রতারণা করতে না পারে। 

এখানে যে কোন চাকরির প্রার্থীর ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ আছে তাদের নির্দিষ্ট আগ্রহ এবং পছন্দ অনুযায়ী।

কর্ম জবস বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া জুড়ে চাকরি প্রার্থী ও নিয়োগ কর্তাদের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ হয়ে উঠেছে। 

যদি আপনি নিজের কর্ম জীবনে পরিবর্তন আনতে চান, তাহলে কর্ম জবস ব্যবহার করে দেখুন। অল্প সময়ের মধ্যে উপার্জন করার ভালো সুযোগ পাবেন।

২। সেবা বন্ধু। Sheba Bondhu reffer and earn

সেবা বন্ধু হল sheba.xyz এর একটি উদ্যোগ। এই ওয়েবসাইট সম্পর্কে আমরা অনেকেই হয়তো জানি। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ অনলাইন প্রতিদিনের সেবা প্রদানকারী হলো সেবা। সেবা বন্ধু টাকা ইনকাম করার অ্যাপ থেকে বিকাশে পেমেন্ট পাবেন।

এই অ্যাপে সেবার পরিষেবা গুলো উল্লেখ থাকে। এবং সেখান থেকে যে কেউ চাইলে নিজে কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবে।

এই অ্যাপটি কিভাবে কাজ করে?টাকা ইনকাম করার অ্যাপ বিকাশে ২০২২
প্রথমে আপনাকে সেবা বন্ধু অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। ডাউনলোড করার পর ইন্সটল করে নেওয়ার পরেই আপনি চাইলে নিবন্ধন করতে পারবেন। 

আপনার নাম, বৈধ ফোন নাম্বার, আপনি বন্ধুদের কাছে কোন ধরনের পৌরসভা দিতে চান তা সবকিছু পূরণ করে একাউন্ট রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়।

তাছাড়া এই অ্যাপটিতে আপনি বন্ধুদের কাছে রেফার করতে পারেন। তার জন্য প্রোফাইল তৈরির সময় কোন একজন বন্ধুর নাম টাইপ করতে হবে। তার নম্বর লিখতে হবে, যাতে রেফার সম্পন্ন হয়। 

এবং আপনি যে পরিষেবাটি এখান থেকে নিবেন, সেটা নির্বাচন করতে পারবেন। আপনি নিজের বন্ধুকে রেফার করলে, আপনার বন্ধু সেই রেফারটি খুঁজে পাবে।

আপনি যাকে রেফার করবেন, সে যদি এখানে সাইনআপ করে কোন সার্ভিস গ্রহণ করে, তাহলে তার পরিষেবা অর্থাৎ আপনার বন্ধু কোন পরিষেবা নিচ্ছে তার ওপর নির্ভর করে ১০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

সেবা বন্ধু অ্যাপ এ আয় করা টাকা বিকাশের মাধ্যমে নিতে পারবেন। প্রতি সপ্তাহে এখানে আপনি পুরস্কার বা টাকা পাবেন। এবং বিকাশ একাউন্টের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে সে টাকা তুলতে পারবেন।

৩। সি ওয়ার্ক। C Work টাকা ইনকাম করার অ্যাপ বিকাশে পেমেন্ট দেয়।

এটি একটি বাংলাদেশি মাইক্রোজব সাইট। এটি এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। এবং দ্রুত বিকাশ হচ্ছে। এ সাইটে আপনি কাজ করতে পারেন। অথবা অর্থ প্রদান করতে পারেন। এই অ্যাপটিতে যে কেউ চাইলে যোগদান করে মাইক্রো জব করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারে।

২০১৮ সালে জিপি এক্সিলেটর এর প্রোগ্রাম দ্বারা বাংলাদেশের সেরা ৫ টি স্টার্টআপের মধ্যে গণ্য হয়েছে এই অ্যাপ।

এই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটি আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এখানে লেখার জন্য অর্থ প্রদান করা হয়। 

এই অ্যাপের হোমপেজে বিভিন্ন চাকরির তালিকা পেয়ে যাবেন। তার মধ্যে যে চাকরিটি আপনি আবেদন করতে পছন্দ করবেন, সেখানে প্রবেশ করতে পারবেন। এ  টাকা ইনকাম করার অ্যাপ বিকাশে পেমেন্ট দেয়।

এছাড়া কোনো সংবাদ এবং ব্লগ লিখে আয় করতে পারবেন। জরিপ করতে পারবেন। অন্যান্য সাধারণ মাইক্রোজবের কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারবেন।

সিওয়ার্কে কাজ করে আপনি বিভিন্ন সাইট এবং অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলোতে লেখার সুবিধা পাবেন। আপনার কাজগুলো যদি বিভিন্ন সাইটে প্রকাশিত হয়, তাহলে সেখান থেকে অনুদান পাবেন। 

একজন ওয়েবসাইট কন্ট্রিবিউটর হিসেবে এই সাইটে আয় করতে পারবেন। সাইটটি তার নিজস্ব বিষয় বস্তুর উপর ব্যাপক জোর দেয়। কপি-পেস্ট কোন কিছুই এখানে গ্রহণযোগ্য নয়। এবং তা প্রত্যাখ্যান করে দেয়।

আপনার লেখা অনুমোদন হয়ে গেলে আপনি তাৎক্ষণিক অর্থ পাবেন এবং যেকোনো সময় বিকাশের মাধ্যমে উইথড্র করতে পারবেন। 

এই অ্যাপটি তাদের জন্যই যারা দৈনন্দিন কাজের পাশাপাশি বাড়তি কিছু আয় করতে চাইছেন। এটি একটি জনপ্রিয় টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২২।

৪। দারাজ | Daraz

দারাজ বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শপিং সাইট। আপনি চাইলে দারাজ থেকে যা দরকার তাই কিনতে পারবেন। এমনকি দারাজ থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। দারাজ থেকে টাকা আয় করে দুটি উপায় আছে।

১) পণ্য বিক্রি করে। এবং
২) তাদের অনুমোদিত যে কোন প্রোগ্রামে যোগদান করে।

আপনি চাইলে একজন ব্যবসায়ী হিসেবে দারাজে যোগ দিতে পারবেন। সারা বাংলাদেশে প্রায় ৭০ লাখ গ্রাহকদের কাছে নিজের পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। এর জন্য শুধুমাত্র নিবন্ধন করতে হবে। নিজের কাজ তালিকাভুক্ত করতে হবে।

দারাজ থেকে এফিলেট প্রোগ্রাম এর মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়। তবে এই প্রোগ্রামে জয়েন করার জন্য নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল অথবা ব্লগ সাইট অথবা ওয়েবসাইট থাকতে হবে। যেখানে দৈনিক দুই থেকে তিন হাজার ট্রাফিক আসতে হবে।

আপনি নিজের ব্লগ কনটেন্টের পাশাপাশি বিভিন্ন পণ্যের এফিলিয়েট লিংকিং করার মাধ্যমে বাড়তি মুনাফা আয় করতে পারবেন।তারা প্রতিটি সফল রেফারের জন্য ৭ থেকে ১০% কমিশন দেয়।

৫। বিকাশ | Bkash

বিকাশ বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল ওয়ালেট। যারা ইন্টারনেটে আছেন, তারা সবাই বিকাশ সম্পর্কে জানেন। কিন্তু আপনি কি জানেন বিকাশে থেকে অর্থ উপার্জন করা যায়? 

বিকাশ অ্যাপ দিয়ে আপনি চাইলে ক্ষুদ্র ব্যবসা এর কাজ করতে পারেন। তাছাড়া বিকাশ রেফারেল প্রোগ্রাম প্রায় সময় লঞ্চ হয়। কিছু দিন আগেও বিকাশের রেফারেল প্রোগ্রাম ছিল। এ প্রোগ্রাম ব্যবহার করে অনেকেই মাসে ৫০০০০ টাকা ইনকাম করেছে।

৬) আই ফার্মার। বিনিয়োগ করে আয় করুন

বাংলাদেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ। এ দেশে অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অংশই আসে কৃষি খাত থেকে। বাংলাদেশের প্রযুক্তি ও সম্পদের অভাবের কারণে কৃষকরা কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে এ দেশে অর্থনীতিকে সচল রেখেছে। 

তারপরেও কৃষকেরা নিজস্ব পরিশ্রমের পর্যাপ্ত অর্থ স্বীকৃতি পায় না। আর এর জন্য ভালো উদ্যোগ হল আই ফার্মার।

কৃষক ও খুচরা বিক্রেতা এবং ব্যবসার জন্য যারা আছেন তাদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই এই অ্যাপটির তৈরি।

তারা কৃষক এবং ভোক্তার মধ্যে মধ্যম মানুষের প্রয়োজন কমিয়ে কৃষকদের যথাযথ মূল্য গ্রহণ করতে অফার দেয়। এরা তাজা পণ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো বাজার খুজে পেতে কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে। কৃষি পণ্যের ভালো বাজার খুঁজতে প্রযুক্তিগত সাহায্য দেয়। 

তারা শুধুমাত্র পণ্যের জন্য উপযুক্ত বাজার খুঁজে দেয় না, তারা কৃষকদেরকে গুণগত পণ্যের গুণমান উন্নত করতে সাহায্য করে।

তাপমাত্রা পরিমাপ করতে, কিংবা গবাদি পশুর খামারগুলোতে গরুর কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করতে সহযোগিতা করা হয়। তাছাড়া গরুর অসুস্থতা বা গর্ভধারণ হলে খামারীদের কাছে বিজ্ঞপ্তি পাঠায়।

কিভাবে আপনি Ifarmer উপার্জন করতে পারবেন?
এখান থেকে উপার্জন করা খুবই সহজ। এর জন্য আপনাকে প্রথমে লগইন করতে হবে। আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপ ডাউনলোড করে লগইন করতে পারবেন। তাদের রেজিস্ট্রেশন ফর্মটি পূরণ করুন। তাদের নিজস্ব কিছু সরিয়া বা অভিযোগ সংস্থা আছে, সেখান থেকে ভালো সাপোর্ট পাবেন।

আপনি তাদের উদ্যোগে ইনভেস্ট করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে। যখন তারা পণ্য বিক্রি করবে, তারা লাভের একটা নির্দিষ্ট শতাংশ আপনাকে প্রদান করবে। 

আপনি এই অ্যাপের মাধ্যমে নিজের ভার্চুয়াল খামারকে দূর থেকে পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। তাছাড়া কৃষকদেরকে পরামর্শ দিতে পারবেন। আপনার বিনিয়োগ করা টাকার মুনাফা থেকে সঞ্চয় করে আবার পুনরায় বিনিয়োগ করতে পারবেন।

আই ফার্মার এই প্লাটফর্মে বাংলাদেশের ৫০০০ এরও বেশি কৃষক নিবন্ধিত আছে। এটাই আপনার জন্য চমৎকার টাকা ইনকাম করার অ্যাপ বিকাশে ২০২২ হবে।

৭। পাঠাও ড্রাইভ | Pathao Drive

পাঠাও ২০১৫ সালে চালু হয়েছিল। এবং তাৎক্ষণিকভাবে এটি উৎকর্ষ সাধন করে। এটি তরুণদের মধ্যে এক ধরনের বিপ্লব এনে দিয়েছে। 

যারা অতিরিক্ত কিছু অর্থ উপার্জন করতে চায় তাদের জন্য আছে পাঠাও ড্রাইভ। আপনার যদি একটি বাইক বা গাড়ি থাকে, শুধুমাত্র একটি সাইকেলও থাকলে আপনি পাঠাও ড্রাইভ এ সাইন আপ করে এখন থেকে উপার্জন শুরু করতে পারবেন।

এটি আপনার নিজস্ব বীমা কভার করবে। সব সময় সময় মতো পেমেন্ট নিতে পারবেন। এবং বোনাস থেকে উপকৃত হতে পারবেন। এখানে কাজ করার জন্য দরকার হলো একটি এন্ড্রয়েড ফোন। 

আপনি যদি একটি গাড়ি বা বাইক আগে থেকে নিবন্ধন করিয়ে রাখেন, তখন ড্রাইভিং লাইসেন্সের পাশাপাশি নিবন্ধন পত্র দেখাতে হবে। আপনাকে আপডেট করা ফিটনেস পেপার, ট্যাক্স টোকেন গাড়ির জন্য বীমা কাগজপত্র সব জমা দিতে হবে।

পাঠাও গাড়ি আপনাকে একজন রাইডার হতে দিবে। মাসে প্রায় ৬৫ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। 

আপনি একজন ফুড ডেলিভারি ম্যান অথবা পার্সোনাল ডেলিভারি ম্যান কিংবা একজন বাইক রাইডার হতে পারবেন। পাঠাও বাইক রাইড করে আপনি মাসে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন।

তাছাড়া একজন ডেলিভারি বা পার্সেল ডেলিভারি ম্যান হিসেবে ২৫ হাজার টাকা মাসে আয় করতে পারবেন। 

প্লে স্টোর থেকে পাঠাও ড্রাইভ এপটি সহজে ইন্সটল করে নেওয়া যায়। তারপর নিশ্চিত করুন যে, আপনার জিপিএস ট্র্যাক ঠিক আছে কিনা। এবং একটি রাইড অনুরোধের জন্য অপেক্ষা করুন।


৮। উবার ড্রাইভার | Uber Drive

অর্থ উপার্জনের জন্য আরেকটি সেরা অ্যান্ড্রয়েড হলো উবার। উবার এ ড্রাইভার হিসেবে সাইন আপ করে নিন। এই uber driver অ্যাপের মাধ্যমে আপনার অতিরিক্ত সময়কে উপার্জন করার জন্য সক্ষম করতে পারবেন। 

উবার অ্যাপ থেকে উপার্জন করার একটি স্মার্ট উপায় হল রাইড করা। এতে করে মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারেন। তাছাড়া এখানে অতিরিক্ত সময়ে গাড়ি চালিয়ে আরো বেশি আয় করা যায়।

৯। ফুড পান্ডা রাইডার | Food Panda Rider

অর্থ উপার্জনের জন্য সেরা একটা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ফুড পান্ডা। এখান থেকে খাবার সরবরাহ করার জন্য সর্বদাই ক্ষুধার্ত গ্রাহকেরা অপেক্ষায় থাকে। 

ফুডপান্ডা রাইডারা প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ গ্রাহকের কাছে খাবার পৌঁছিয়ে দেয়। এখানে নিবন্ধন করে গিয়ার নিন এবং রাস্তায় রাইড করে খাবার পৌঁছে দেয়ার কাজ শুরু করুন। 

আপনি একজন ড্রাইভার হিসেবে যোগ দিতে পারবেন। এই অ্যাপটি সরাসরি প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

এ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে অর্থ উপার্জন শুরু করুন। বেশি বেশি ডেলিভারি করুন, যাতে উপার্জন বেশি হয়। এখানে যত বেশি অর্ডার দেয়া হবে, তত বেশি টাকা উপার্জন করা যাবে। 

আপনার যখনই ভালো লাগে তখন এই কাজটি করতে পারেন। তাছাড়া এখানে লোভনীয় গিফট কিংবা স্বচ্ছ উপার্জন পাওয়া যায়। সাথে সাথে পেমেন্ট নেওয়ার সুযোগ থাকে।

টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২৪
টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২১
টাকা ইনকাম করার অ্যাপ 2022
টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২৩
টাকা ইনকাম করার অ্যাপ বাংলাদেশ
টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২২ বাংলাদেশ
টাকা ইনকাম করার অ্যাপ ২০২১ বাংলাদেশ




Post a Comment

Please Select Embedded Mode To Show The Comment System.*

Previous Post Next Post

Contact Form