কর্ণফুলী টানেল (Karnaphuli Tunnel) সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান | Two towns – One city
বঙ্গবন্ধু টানেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান ২০২৩
সংক্ষেপ এ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল
ব্যয় ১০,৩৭৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ সরকার দিচ্ছে মোট ব্যয়ের ৪ হাজার ৪৬১ কোটি ২৩ লাখ।।
চায়না এক্সিম ব্যাংক থেকে সহায়তা ৫ হাজার ৯১৩ কোটি।।
টানেলটি নির্মিত হলে দেশের জিডিপি ০.১৬৬ শতাংশ বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কাজের অগ্রগতি ৬৮.৭৫ শতাংশ।। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে শেষ হবে।।
২০১৯ সালে ২৪ ফেব্রুয়ারী কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেলের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রকল্পের মোট দৈর্ঘ্য _৯.৩৯ কিলোমিটার
মূল টানেলের দৈর্ঘ্য_৩.৩২ কিলোমিটার।
দুটি টিউবের প্রতিটির দৈর্ঘ্য ২.৪৫ কিলোমিটার
ব্যাস ১০.৮০ মিটার।।
কর্ণফুলী টানেল সংযুক্ত হচ্ছে – পতেঙ্গা নেভাল একাডেমির বন্দর অঞ্চল থেকে চট্টগ্রামের আনােয়ারা পর্যন্ত।
কর্ণফুলী টানেলের অপর নাম -Two towns – one city.
কর্ণফুলী টানেলের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন এ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিঃ (CCCC), চীন।
কর্ণফুলী টানেল চালু হয়ঃ- নির্ধারিত সময়সূচি অনুসারে ২০২১ সালের নভেম্বরে উভয় সড়ক এবং ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ
হবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।
কর্ণফুলী টানেল সাধারণ জ্ঞান
কর্ণফুলী টানেলের সহায়তাকারী দেশ – চীন।
কর্ণফুলী টানেলের প্রবেশপথ – চট্টগ্রাম এয়ারপাের্ট থেকে কর্ণফুলী নদীর ২ কি.মি. ভাটির দিকে নেভি কলেজের নিকট।
সহযােগিতায় – চীনের এক্সিম ব্যাংক এবং বাংলাদেশ সরকার।
=কর্ণফুলী টানেল নির্মিত হচ্ছে -চট্টগ্রামে
= কর্ণফুলী টানেল কর্ণফুলী নদীতে নির্মিত।
=কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ কাজ শুরু হয় – ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ । ২০১৬ সালে ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপ্রতি শি জিন পিং প্রকল্পের ভিক্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি কর্নফুলি টানেলের নির্মাণের কাজ আনুষ্ঠাকিভাবে উদ্বোধন করে ছিলেন।
=কর্ণফুলী টানেল সংযুক্ত হচ্ছে – পতেঙ্গা নেভাল একাডেমির বন্দর অঞ্চল থেকে চট্টগ্রামের আনােয়ারা পর্যন্ত।
=কর্ণফুলী টানেল দৈর্ঘ্য- ৩.৩২ কিলােমিটার। উত্তর না থাকলে ৩.৪ কিলোমিটার উত্তর হবে।
=কর্ণফুলী টানেল প্রস্থ ১০ মিটার ।
=কর্ণফুলী টানেলের অপর নাম -Two towns – one city.
=কর্ণফুলী টানেলের ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন এ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিঃ (CCCC), চীন।
=কর্ণফুলী টানেলের সহায়তাকারী দেশ – চীন।
=কর্ণফুলী টানেলের প্রবেশপথ – চট্টগ্রাম এয়ারপাের্ট থেকে কর্ণফুলী নদীর ২ কি.মি. ভাটির দিকে নেভি কলেজের নিকট।
=সহযােগিতায় – চীনের এক্সিম ব্যাংক এবং বাংলাদেশ সরকার।
Tags
Karnaphuli Tunnel