HSC Economic 1st Paper Suggestion 2022 | এইচএসসি অর্থনীতি ১ম পত্র সাজেশন ২০২২
এইচএসসি অর্থনীতি ১ম পত্র সাজেশন ২০২২ (১০০% কমন সকল বোর্ড)
ক' নম্বরের জন্য (জ্ঞানমূলক প্রশ্ন)
২য় অধ্যায়: ভোক্তা ও উৎপাদকের আচরণ
১। চাহিদা কী?
উত্তর: একজন ভোক্তার কোনো দ্রব্য পাওয়ার আকাঙ্ক্ষার পাশাপাশি যখন সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করার সামর্থ্য ও ইচ্ছা থাকে তাকে চাহিদা বলে।
২। চাহিদা বিধি কী?
উত্তর: অন্যান্য অবস্থা অপরিবর্তিত থাকলে কোনো স্বাভাবিক দ্রব্যের দাম বাড়লে তার চাহিদা কমে এবং দাম কমলে তার চাহিদা বাড়ে। দাম ও চাহিদার এই বিপরীত সম্পর্ককে যে বিধির মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় তাকে চাহিদা বিধি বলে।
৩। যোগান কী?
উত্তর: কোনো বিক্রেতা বা উৎপাদন প্রতিষ্ঠান কোনো নির্দিষ্ট সময়ে একটি নির্দিষ্ট দামে উৎপাদিত দ্রব্যের যে পরিমাণ বিক্রি করতে প্রস্তুত বা ইচ্ছুক থাকে তাকে অর্থনীতিতে যোগান বলে।
৪। উপযোগ কী?
উত্তর: উপযোগ বলতে কোন দ্রব্য বা সেবার ঐ বিশেষ গুণকে বোঝায় যা দ্বারা মানুষের বিশেষ অভাব মেটানো সম্ভব।
৫। প্রান্তিক উপযোগ কী?
উত্তর: কোনো নির্দিষ্ট সময়ে একটি দ্রব্যের অতিরিক্ত এক একক ভোগের ফলে মোট উপযোগ যতটুকু বৃদ্ধি পায় তাকে প্রান্তিক উপযোগ বলে।
৬। বাজার ভারসাম্য কী?
উত্তর: যেসব বাজার ব্যবস্থায় অতিরিক্ত চাহিদা ও যোগান থাকে না, চাহিদা ও যোগানের মধ্যে ভারসাম্য থাকে তাই বাজার ভারসাম্য।
৭। ভারসাম্য দাম কী?
উত্তর: যে দামে একটি নির্দিষ্ট দ্রব্যের চাহিদা ও যোগান পরস্পর সমান হয় তাকে ভারসাম্য দাম বলে।
৮। যোগান বিধি কী?
উত্তর: অন্যান্য অবস্থা স্থির থাকলে, কোনো দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি পেলে যোগান বৃদ্ধি পায় এবং দাম কমলে যোগান হ্রাস পায়। দাম ও যোগানের এরূপ সম্পর্ককে যোগান বিধি বলে।
৯। চাহিদার স্থিতিস্থাপকতা কাকে বলে?
উত্তর: একটি দ্রব্যের দামের শতকরা পরিবর্তনের ফলে তার চাহিদার যে শতকরা পরিবর্তন ঘটে তার অনুপাতকে চাহিদার স্থিতিস্থাপকতা বলে।
১০। অপেক্ষক কাকে বলে?
উত্তর: দুই বা ততোধিক চলকের মধ্যে নির্ভরশীলতার সম্পর্ক গাণিতিকভাবে চলকের মা প্রকাশ করা হলে তাকে অপেক্ষক বলে।
১১। চাহিদা অপেক্ষক কী?
উত্তর: কোনো দ্রব্যের চাহিদা তার নিজের দাম, সংশ্লিষ্ট দ্রব্যের দাম, ক্রেতার আয়, ক্রেতার রুচি, সময় প্রভৃতির উপর নির্ভরশীল। এসব বিষয়ের সাথে চাহিদার নির্ভরশীলতার সম্পর্ককে চাহিদা অপেক্ষক বলে।
১২। চলক কী?
উত্তর: চলক হলো এমন কতগুলো রাশি যা পরিবর্তনশীল।
১৩। ধ্রুবক কী?
উত্তর: গণিতশাস্ত্রে যেসব বিষয় বা রাশির মান সব অবস্থাতেই অপরিবর্তিত থাকে, তাকে ধ্রুবক বলে।
১৪। চাহিদার দাম স্থিতিস্থাপকতা কী?
উত্তর: কোনো দ্রব্যের দামের পরিবর্তনের ফলে তার চাহিদার পরিমাণে যে পরিবর্তন ঘটে তাকে চাহিদার দাম স্থিতিস্থাপকতা বলে।
১৫। রেখার ঢাল কাকে বলে?
উত্তর: কোনো রেখার উলম্ব বা উচ্চতা ও আনুভূমিক দৈর্ঘ্যের অনুপাতকে ঐ রেখার ঢাল বলে।
৩য় অধ্যায়: উৎপাদন, উৎপাদন ব্যয় ও আয় ।
১। উৎপাদন কী?
উত্তর: যে পদ্ধতিতে একটি নির্দিষ্ট কারিগরি জ্ঞানের ভিত্তিতে বস্তুগত উপকরণকে বস্তুগত উৎপাদনে রূপান্তর করে উপযোগ সৃষ্টি করা হয়, তাকে উৎপাদন বলে।
২। উৎপাদনের প্রধান উপকরণগুলো কী কী? উত্তর: উৎপাদনের প্রধান উপকরণ ৪টি। যথা- ভূমি, শ্রম, মূলধন ও সংগঠন।
৩। উৎপাদন বিধি কী?
উত্তরঃ যে বিধির সাহায্যে উপকরণ নিয়োগ তথা উৎপাদন খরচ এবং উৎপাদনের আনুপাতিক পরিবর্তন জানা যায়, তাকে উৎপাদন বিধি বলে।
৪। মোট উৎপাদন কাকে বলে?
উত্তর: বিভিন্ন উপকরণ নিয়োগের দ্বারা যে উৎপাদন পাওয়া যায় তাকে মোট উৎপাদন বলে।
৫। প্রান্তিক উৎপাদন কী?
উত্তর: অতিরিক্ত এক একক শ্রম নিয়োগ বৃদ্ধির ফলে অথবা এক একক শ্রম নিয়োগ হ্রাস করলে মোট উৎপাদনের যে পরিবর্তন হয় তাকে প্রান্তিক উৎপাদন বলে।
৬। উৎপাদন ব্যয় কী?
উত্তর: বিভিন্ন উপাদান সংগ্রহ করে উৎপাদনের কাজে নিয়োগ করতে যে ব্যয় করা হয়, তাকে উৎপাদন ব্যয় বলে।
৭। উৎপাদন অপেক্ষক কী?
উত্তর: কোনো ফার্মের ব্যবহৃত উপকরণ এবং বস্তুগত উৎপাদনের মধ্যকার সম্পর্ককে উৎপাদন অপেক্ষক বলে।
৮। পরিবর্তনীয় ব্যয় কী?
উত্তর: ফার্মের উৎপাদনের পরিবর্তনের সাথে সাথে যে ব্যয় পরিবর্তিত হয় তাকে পরিবর্তনীয় ব্যয় বলে।
৯। প্রান্তিক ব্যয় কী?
উত্তর: উৎপাদনের পরিমাণ এক একক বৃদ্ধির ফলে মোট ব্যয়ের যে বৃদ্ধি ঘটে তাকে প্রান্তিক ব্যয় বলা হয়।
১০। মাত্রাগত উৎপাদন কী?
উত্তর: দীর্ঘকালে উৎপাদনের সকল উপাদান একটি নির্দিষ্ট অনুপাতে পরিবর্তন করলে মোট উৎপাদনের যে পরিবর্তন ঘটে তাকে মাত্রাগত উৎপাদন বলে।
১১। স্বল্পমেয়াদি উৎপাদন অপেক্ষক কাকে বলে?
উত্তর: যে উৎপাদন অপেক্ষকে একটি বা কয়েকটি উপকরণ পরিবর্তনীয় ও অন্যগুলোকে স্থির ধরা হয় তাকে স্বল্পকালীন উৎপাদন অপেক্ষক বলে।
১২। মোট ব্যয় কী?
উত্তর: একটি নির্দিষ্ট সময়ে কোনো দ্রব্যের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ উৎপাদনের জন্য মোট যে অর্থ ব্যয় হয় তাকে মোট ব্যয় বলে।
১৩। গড় ব্যয় কী?
উত্তর: কোনো দ্রব্য উৎপাদনের মোট ব্যয়কে মোট উৎপাদনের পরিমাণ দিয়ে ভাগ করলে গড় ব্যয় পাওয়া যায়।
১৪। মোট আয় কী?
উত্তর: একটি নির্দিষ্ট দামে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ দ্রব্য বিক্রি করে কোনো ফার্ম বা উৎপাদন প্রতিষ্ঠান যে পরিমাণ অর্থ লাভ করে তাকে মোট আয় বলে।*
১৫। ইনপুট কী?
উত্তর: উৎপাদন প্রক্রিয়ার শুরুতে যে বস্তু বা সেবা ব্যবহারযোগ্য হিসেবে বিরাজ
৪র্থ অধ্যায়: বাজার
১। বাজার কী?
উত্তর: বাজার বলতে কোনো নির্দিষ্ট স্থানকে বোঝায় না বরং কোনো দ্রব্যকে বোঝায় যা ক্রেতা বা বিক্রেতার মধ্যে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে একটি নির্ধারিত দামে ক্রয় বা বিক্রয় হয়।
২। পূর্ণ প্রতিযোগিতমূলক বাজার কী? উত্তর: যে বাজারে অসংখ্য ক্রেতা ও অসংখ্য বিক্রেতাদের মধ্যে পূর্ণমাত্রায় প্রতিযোগিতা বিরাজ করে, সেই বাজারকে পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার বলে।
৩। একচেটিয়ামূলক প্রতিযোগিতার বাজার কী?
উত্তর: যে বাজারে বহু ফার্ম সদৃশ কিন্তু পৃথকীকৃত দ্রব্য উৎপাদন ও বিক্রি করে তাকে একচেটিয়ামূলক প্রতিযোগিতার বাজার বলে ।
৪। ডুয়োপসনি বাজার কী?
উত্তর: যে বাজারে ক্রেতার সংখ্যা মাত্র দুইজন, কিন্তু বিক্রেতার সংখ্যা অসংখ্য তাকে ডুয়োপসনি বাজার বলে।
৫। ডুয়োপলি বাজার কাকে বলে?
উত্তর: যে বাজারে দু'জন মাত্র বিক্রেতা থাকে তাকে ডুয়োপলি বাজার বলে।
৬। মনোপসনি বাজার বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: যে বাজারে একজন মাত্র ক্রেতা এবং অসংখ্য বিক্রেতা থাকে তাকে মনোপসনি বাজার বলে।
৭। অলিগোপালি বাজার কী?
উত্তরঃ যে বাজারে বিক্রেতার সংখ্যা দুয়ের অধিক কিন্তু মুষ্টিমেয় ক্রেতা থাকে তাকে অলিগোপালি বাজার বলে।
৮। ফার্ম কী?
উত্তর: কোনো দ্রব্য উৎপাদনে নিয়োজিত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে ফার্ম বলে ।
৯। একচেটিয়া বাজার কাকে বলে? এবং দ্রব্যটির ঘনিষ্ঠ বিকল্প না থাকলে তাকে একচেটিয়া বাজার বলে।
উত্তর: কোনো দ্রব্যের বাজারে উৎপাদনকারী অথবা বিক্রেতার সংখ্যা একজন হলে
১০। দীর্ঘকালীন বাজার কাকে বলে?
উত্তর: দীর্ঘকালীন বাজার বলতে এমন এক ধরনের বাজারকে বোঝায়, যেখানে চাহিদা ও যোগানের পূর্ণ সামঞ্জস্য বজায় থাকে।
১১। অতি স্বল্পকালীন বাজার কী?
উত্তর: যখন কোনো পণ্যেয় ক্রয়-বিক্রয় অতি স্বল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন হয় তখন তাকে স্বল্পকালীর বাজার বলে।
১২। অতি দীর্ঘকালীন বাজার কী?
উত্তর: যে বাজারের স্থায়ীত্বকাল কয়েক বছর হতে এক যুগেরও বেশি হতে পারে তাকে অতি দীর্ঘকালীন বাজার বলে।
১৩। অস্বাভাবিক মুনাফা কী?
উত্তর: কোনো ফার্মের মোট যখন মোট ব্যয় থেকে বেশি হয় তখন তাকে অস্বাভাবিক মুনাফা বলে।
১৪। দ্বিপাক্ষিক বাজার কাকে বলে?
উত্তর: বাজারে একজন মাত্র ক্রেতা ও একজন বিক্রেতা থাকলে তাকে দ্বিপাক্ষিক বাজার বলে।
১৫। বাজার ভারসাম্য কাকে বলে?
উত্তর: ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে দরকষাকষির ভিত্তিতে বাজার চাহিদা ও যোগানের যে সমতা পরিলক্ষিত হয় তাকে বাজার ভারসাম্য বলে।
১০ম অধ্যায়: মুদ্রা ও ব্যাংক।
১। বাণিজ্যিক ব্যাংক কী ?
উত্তর: বাণিজ্যিক ব্যাংক হলো এমন এক প্রকার আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অর্থ আমানত হিসেবে জমা রাখে ও অপর ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে তাদের চাহিদা অনুযায়ী ঋণ হিসেবে প্রদান করে থাকে।
২। বিহিত মুদ্রা কী?
উত্তর: সরকার আইন দ্বারা বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে যে মুদ্রা চালু করে এবং জনগণ মেনে নিতে বাধ্য থাকে তাকে বিহীত মুদ্রা বলে।
৩। অর্থ কী?
উত্তর: যা বিনিময়ের সাধারণ মাধ্যম, ঋণ গ্রহণ ও পরিশোধের উপায়, মূল্যের পরিমাপক ও সঞ্চয়ের বাহন হিসেবে সরকার কর্তৃক প্রবর্তিত সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য হয় তাকে অর্থ বলা হয়।
৪। কেন্দ্রীয় ব্যাংক কাকে বলে?
উত্তর: কেন্দ্রীয় ব্যাংক এমন একটি প্রতিষ্ঠান যার দ্বারা একটি দেশের অর্থ কর্তৃপক্ষ, দেশটির সমস্ত আর্থিক বিষয়াবলি নিয়ন্ত্রণ ও নির্ধারণ করে থাকে।
৫। অসীম বিহিত মুদ্রা কী?
উত্তর: অসীম বিহিত মুদ্রা বলতে এমন এক মুদ্রাকে বোঝায় যা দিয়ে যে কোনো পরিমাণ লেনদেন করা যায় এবং দেনা পাওনা পরিশোধ করলে পাওনাদার তা গ্রহণ করতে বাধ্য থাকে।
৬। খোলা বাজার নীতি কী?
উত্তর: খোলা বাজার নীতি বলতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্তৃক বাজারে ঋণপত্র ক্রয় বিক্রয়কে বোঝায়।
৭। অর্থের মূল্য কী?
উত্তর: একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মুদ্রা দ্বারা যে পরিমাণ পণ্য বা সেবা ক্রয় করা যায় তাকে মুদ্রার মূল্য বলা হয়।
৮। দামস্তর বলতে কী বোঝ?
উত্তর: নির্দিষ্ট সময়ে একটি দেশের গড় দামকে সাধারণ দামস্তর বলা হয়।
৯। মুদ্রার চাহিদা কাকে বলে?
উত্তর: একটি নির্দিষ্ট সময়ে দেশের জনগণ বিভিন্ন প্রয়োজনে যে পরিমাণ নগদ মুদ্রা হাতে ধরে রাখতে চায় তাকে মুদ্রার চাহিদা বলে।
১০। বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম কী?
উত্তর: বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম 'বাংলাদেশ ব্যাংক'। ১১। অনলাইন ব্যাংকিং কী?
উত্তর: যে ব্যাংকিং ব্যবস্থায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যাংকিং পরিচালিত হয় তাকে অনলাইন ব্যাংকিং বলে।
১২। ঋণ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি কী?
উত্তর: বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কর্তৃক প্রদত্ত ঋণের পরিমাণ ও ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেসব পদ্ধতি অবলম্বন করে তাকে ঋণ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি বলে।
'খ' নম্বরের জন্য-(অনুধাবনমূলক প্রশ্ন)
২য় অধ্যায়: ভোক্তা ও উৎপাদকের আচরণ
১। প্রান্তিক উপযোগ রেখা নিম্নগামী হয় কেন?
২। প্রান্তিক উপযোগ থেকে কীভাবে মোট উপযোগ পাওয়া যায়?
৩। কখন চাহিদা রেখা বাম হতে ডানদিকে উর্ধ্বগামী হয়?
৪। চাহিদা বিধি কি সর্বদা কার্যকর? ব্যাখ্যা করো।
৫। বক্র রেখার ঢাল কি স্থির? ব্যাখ্যা করো।
৬। যোগান রেখা কি সর্বদা ডানদিকে উর্ধ্বগামী হয়?
৭। ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধিটি ব্যাখ্যা করো।
৮। ঋতু পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে যোগানের পরিবর্তন হয় কেন? ৯। সর্বোচ্চ মোট উপযোগ স্তরে প্রান্তিক উপযোগ শুন্য কেন?
৩য় অধ্যায়: উৎপাদন, উৎপাদন ব্যয় ও আয়
১। স্বল্পকালে স্থির ব্যয়ের উৎপাদনগুলো কী কী? ২। দীর্ঘকালে কোন ধরনের ব্যয় বিরাজমান? ব্যাখ্যা করো।
৩। অর্থনীতিতে স্বল্পকাল ও দীর্ঘকাল বলতে কী বোঝায় ?
৪। দীর্ঘকালে স্থির ব্যয় থাকে না কেন?
৫। গড় পরিবর্তনীয় ব্যয়ের সংজ্ঞা দাও। ৬। কৃষিক্ষেত্রে ক্রমহ্রাসমান উৎপাদন বিধি কার্যকর কেন? ব্যাখ্যা করো।
৭। গড় ব্যয় কি সর্বদা প্রান্তিক ব্যয়ের সমান? ব্যাখ্যা করো। ৮। শিল্পক্ষেত্রে ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উৎপাদন বিধিটি কি কার্যকর? ব্যাখ্যা করো।
৪র্থ অধ্যায়: বাজার
১। পূর্ণ প্রতিযোগিতায় একটি ফার্মকে দামগ্রহীতা বলা হয় কেন?
২। ক্রেতা বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করে, বিক্রেতা নয়-ব্যাখ্যা করো।
৩। একচেটিয়া বাজারে ফার্ম ও শিল্প অভিন্ন-ব্যাখ্যা করো।
৪। পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে কেন একটি দাম বিরাজ করে?
৫। ক্ষতি অবস্থায় একটি ফার্ম স্বল্পকালে কখন উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে যায়?
৬। একচেটিয়া বাজারে বিক্রেতাকে দাম নির্ধারণকারী বলা হয় কেন? ৭। স্থানীয় বাজার বলতে কী বোঝায়?
৮। পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে AR=MR হয় কেন?
১০ম অধ্যায়
১। কেন্দ্রীয় ব্যাংককে 'নিকাশঘর' বলা হয় কেন?
২। ব্যাংক হার কীভাবে মুদ্রার যোগানকে প্রভাবিত করে?
৩। কেন্দ্রীয় ব্যাংককে ঋণের শেষ আশ্রয়স্থল বলা হয় কেন?
৪। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সকল ব্যাংকের ব্যাংক-ব্যাখ্যা করো।
৫। বাংলাদেশ ব্যাংককে কেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলা হয়?
৬। অর্থের মূল্য হ্রাস পেলে দ্রব্যমূল্যের কীরূপ পরিবর্তন হবে? ৭। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেলে অর্থের মূল্যের উপর কী প্রভাব পড়ে?
৮। মুদ্রার কার্যাবলি ব্যাখ্যা করো।
৯। মদ্রাই সঞ্চয়ের সর্বোৎকৃষ্ট মাধ্যম-ব্যাখ্যা করো।