বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার ওষুধের নাম | পাতলা পায়খানা হলে ঔষধ - পাতলা পায়খানা হলে কি খেতে হবে | মানুষের পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম | পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম
- মানুষের পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম | পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম | পাতলা পায়খানা হলে ঔষধ
- পাতলা পায়খানা হলে গরুর মাংস খাওয়া যাবে কি
- পাতলা পায়খানা হলে কি কি ফল খাওয়া যাবে
- পাতলা পায়খানা হলে মাছ খাওয়া যাবে কি
আবহাওয়ার ওঠা-নামার সময় মানুষের বিভিন্ন রোগ-ব্যাধি শরীরে বাসা বাধেঁ। তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি হছে পাতলা পায়খানা। এটা ছোট বাচ্চা থেকে বড়দের ও হয়ে থাকে। যেটাকে ডায়রিয়া বলা হয়ে থাকে।
ডায়রিয়া একটি পানিবাহিত রোগ | বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই বাইরের খাবার খেয়ে থাকেন। যা অস্বাস্থ্যকর পানি ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। গরমে খাবারও দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। তাই রাস্তায় পাশে বা বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় যেসব খাবার আমরা খাই, গরমের কারণে সেগুলোও বেশিক্ষণ খাবারের উপযোগী থাকে না। এসব কারণেই ডায়রিয়া হয়ে থাকে।
পাতলা পায়খানা হলে অনেক কিছু মেনে চলতে হয়।কিন্তু আমরা এখানে সে সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো না, শুধুমাত্র কিছু পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম শেয়ার করবো। আসা করি তোমাদের উপকারে আসবে।
ডায়রিয়া হলে যে পানি ও লবণ শরীর থেকে বেরিয়ে যায়, সেটা খাওয়ার স্যালাইন দিয়ে পূরণ করলেই চলবে। তাই বেশি বেশি খাবার সেলাইন খেতে হবে।
মানুষের পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম | পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম | পাতলা পায়খানা হলে ঔষধ
সাথে নিচের ঐষদ ব্যবহার করতে পারেন প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য।
Metryl মেট্রিল ৫০০ (১ টা করে ৩ বার-খাবার পর)
Aprocin এপ্রোসিন 500 ( ১ টা করে ২ বার-খাবার পর)
যদি মেট্রিলে কাজ না করে তাহলে
Nitoxin নিটক্সিন ৫০০ ( ১ টা করে ২ বার -খাবার পর) খেতে হবে।
সাথে Aprocin 500 চলেবে। মেট্রিল খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে।
ফ্লাজিল/ এ্যামোডিস এই ধরনের ঔষধ খেয়ে দেখতে পারেন।
নোটঃ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঐষদ ব্যবহার করিবেন।
পাতলা পায়খানা হলে গরুর মাংস খাওয়া যাবে কি
উত্তরঃ- পাতলা পায়খানা হলে চর্বি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা ভালো আর গরুর মাংসে প্রচুর চর্বি থাকে তাই গরুর মাংস এড়িয়ে চলা ভালো।
পাতলা পায়খানা হলে কি কি ফল খাওয়া যাবে
উত্তরঃ- কলা,কমলা,ডাবের পানি,ডালিম কিংবা তরমুজের জুস এই গুলো খেতে পারেন।
পাতলা পায়খানা হলে মাছ খাওয়া যাবে কি
উত্তরঃ- ডায়রিয়া হলে অন্য যে কারও মতো বাড়িতে তৈরি পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত সব ধরনের স্বাভাবিক খাবারই খেতে হবে। কেননা শরীরে শক্তি সরবরাহের জন্য ক্যালরি তো লাগবেই। ভাত, মাছ, সবজি ইত্যাদি স্বাভাবিক ও সহজপাচ্য খাবার খেতে কোনো বাধা নেই।
Tags
Health Tips