BCS Written For Bangladesh & International -
কেন বিশ্ব রাজনীতিতে ঘটতে যাচ্ছে আরেকটা অশুভ পরিবর্তন? উন্মোচন হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন গেইম? কি করবে বাংলাদেশ?
A Gateway to English Literature for BCS, Bank, Varsity Admission Test
বিসিএস, ব্যাংক এবং বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ডাউনলোড করে নিন A Gateway to English Literature বইটির pdf ফাইল
⬇⬇⬇⬇
নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে
⬇⬇⬇⬇
শীঘ্রই ভূরাজনীতির নতুন একটা গ্রাউন্ড(Ground) তৈরি হতে যাচ্ছে। একইভাবে বিশ্ব রাজনীতিতে একটা বড়ো পরিবর্তন ঘটতে যাচ্ছে। অশুভ এই পরিবর্তনটা বিস্তারিতভাবে একটু পরেই ব্যাখ্যা করছি। তার আগে বলে নেই আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ঘটতে যাওয়া এই নতুন পরিবর্তনটাকে অনেকেই ইতিবাচকভাবে দেখছেন, কেউ আবার এটাকে নেতিবাচক হিসেবে নিচ্ছেন। যারা এই পরিবর্তনটাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন তারা এটাকে আখ্যায়িত করেছেন "Political Shift" হিসেবে। তাদের মতে বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত হওয়া কিংবা কয়েকদিন পরপর বিশ্ব রাজনীতির মোড় পরিবর্তন হওয়া এটা একটা স্বাভাবিক বিষয়।
আর যারা বিশ্ব রাজনীতিতে আশু ঘটতে যাওয়া নতুন এই পরিবর্তনটাকে নেতিবাচক হিসেবে দেখছেন তারা এটাকে আখ্যায়িত করেছেন "Political Earthquake" হিসেবে। তাদের মতে নতুন এই পরিবর্তনটা কিছু রাষ্ট্রের জন্য অমঙ্গলজনক হতে পারে, কিছু রাষ্ট্রের সিকিউরিটির জন্য থ্রেট হতে পারে, এমনকি কিছু রাষ্ট্র পঙ্গু (Failed state) হয়ে যেতে পারে। গ্লোবাল পলিটিক্স এর এই পরিবর্তনটাকে হালকা করে দেখার কোন সুযোগ নেই। এমনকি এই পরিবর্তনের সঙ্গে বাংলাদেশও প্রত্যক্ষভাবে জড়িত।
এবার প্রশ্ন হচ্ছে বিশ্ব রাজনীতিতে ঘটতে যাওয়া নতুন এই পরিবর্তনটা আসলে কি?
গত দুই দশকের বিশ্ব রাজনীতি এনালাইসিস করলে এটা স্পষ্ট হয় যে, একুশ শতাব্দীর প্রথম দুই দশকের অর্থাৎ ২০০০ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত রাজনীতিটা ছিল মূলত মধ্যপ্রাচ্যকে কেন্দ্র করে। মধ্যপ্রাচ্য ছিলো ভূরাজনীতির Play Ground। সহজে বুঝতে আরেকটু স্পেসিফিক করে বললে- ইরানের পরমাণু কর্মসূচী, সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ, ইয়েমেনের গৃহযুদ্ধ, সৌদি- ইসরায়েল নরমালাইজেশন, War Against Terrorism, আইএস, আলকায়দা, লিবিয়ায় গাদ্দাফির পতন, ইরাক যুদ্ধ ইত্যাদি নিয়েই গত দুই দশক যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ব রাজনীতি আবর্তিত হয়েছে (Active Control)।
আন্তর্জাতিক রাজনীতির মোড় কোনদিকে সেটা মূলত অনেকটা নির্ভর করে যুক্তরাষ্ট্রের উপর। মধ্যপ্রাচ্য থেকে কিছুটা নজর সরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখন জোর দিচ্ছে দক্ষিণ এশিয়া, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার উপর। ইন্দো প্যাসেফিক স্ট্রাটেজিক ভিশন, কোয়াড, চীনকে নিয়ন্ত্রণ, নতুন এক আফগানিস্তানের উত্থান ইত্যাদি এটাই প্রমান করছে। যুক্তরাষ্ট্রের জন্য আগামী এক দশকের বিশ্ব রাজনীতিটা হবে দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াকে কেন্দ্র করে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ব রাজনীতিটা মধ্যপ্রাচ্য থেকে শিফ্ট করে চলে এসেছে দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াতে। তাই আগামী দশ কিংবা বিশ বছরের জন্য দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া পরিনত হবে ভূরাজনীতির প্লে-গ্রাউন্ডে। এই যে বিশ্ব রাজনীতিটা মধ্যপ্রাচ্য থেকে শিফট করে দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় দিকে চলে আসছে এটাকেই বলা হচ্ছে Political Shift (Positively) বা Political Earthquake(Negatively)৷ অর্থাৎ South and Southeast Asia will be the new ground for world politics.
আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্র যেদিকে মুভ করে সেখানে যুক্তরাষ্ট্র কখনোই একা মুভ করে না। যুক্তরাষ্ট্র সঙ্গী হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ন্যাটো, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়াকে সাথে রাখে। বিশ্ব রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্র যেদিকেই মুভ করেছে তার ফলাফল ভালো আসেনি। ফলাফল ছিলো সবসময়ই নেতিবাচক। এক সময় যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বিশ্ব রাজনীতির প্লে গ্রাউন্ড ছিলো ল্যাটিন আমেরিকা। ল্যাটিন আমেরিকার দেশগুলোতে সমাজতান্ত্রিক কিংবা রুশ পন্থী সরকারগুলোকে হটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অনুগত পাপেট বা পুতুল সরকার বসানো হয়েছিলো। ল্যাটিন আমেরিকার পর যুক্তরাষ্ট্র নজর দিয়েছিলো আফ্রিকাতে। আফ্রিকায় অবকাঠামো উন্নয়ন কিংবা স্বৈরতন্ত্র পতনের নামে লুট করেছে প্রাকৃতিক সম্পদ, ধ্বংস করেছে লিবিয়াকে, গৃহযুদ্ধ লাগিয়েছে মিশরে, অস্থিতিশীল করে রেখেছে সাব সাহারা অঞ্চলকে। তারপর আফ্রিকা থেকে নজর সরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র নজর দিয়েছিলো মধ্যপ্রাচ্যে। সেখানেও পঙ্গু করে দিয়েছে সিরিয়া, ইয়ামেন, পেলেস্টাইন, লেবাননের মতো রাষ্ট্রগুলোকে। এবার যুক্তরাষ্ট্র নজর দিয়েছে দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায়। উপরে দেখানোর চেষ্টা করেছি যুক্তরাষ্ট্র যেদিকেই মুভ করেছে সেখানেই নেতিবাচক প্রভাব পরেছে। তাই বিশ্লেষকরা মনে করছেন দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের মুভমেন্ট ভালো বার্তা দিচ্ছে না।
আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্যের দিকে যুক্তরাষ্ট্র যে একেবারেই নজর দিবে না বিষয়টা এরকম নয়। কেন নয় সেটাও একটু বলছি। যুক্তরাষ্ট্র পুরো বিশ্বের রাজনীতি দুইভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। প্রথমটা হচ্ছে Central Control এর মাধ্যমে, আর দ্বিতীয়টা হচ্ছে Peripheral Control এর মাধ্যমে। আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্য এসব অঞ্চলের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে যুক্তরাষ্ট্র এখন সরাসরি অংশগ্রহণ করবে না। এসব অঞ্চলের রাজনীতি যুক্তরাষ্ট্র দেখাশোনা করবে পরোক্ষভাবে ও প্রতিনিধিদের মাধ্যমে। সেসব প্রতিনিধিরা যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থকে বাস্তবায়ন করবে। যেমন ল্যাটিন আমেরিকায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি হচ্ছে ব্রাজিল। আফ্রিকায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি হচ্ছে মিশর ও মরক্কো। মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি হচ্ছে ইসরায়েল। এই প্রতিনিধিদের মাধ্যমে পরোক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করাকে বলা হয় "Peripheral Control" বা নিরাপদ দূরত্বে বসে বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ। এই পেরিফ্যারাল কন্ট্রোলের আরেকটা মাধ্যম হচ্ছে বিভিন্ন দেশের রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি হস্তক্ষেপের পরিবর্তে বিভিন্ন দেশে যারা সরকার বিরোধী আন্দোলন করে যুক্তরাষ্ট্র তাদেরকে সাপোর্ট করবে। গোটা বিশ্বকে সরাসরি অংশগ্রহণ বা হস্তক্ষেপের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। তাই Peripheral System টা যুক্তরাষ্ট্র ব্যবহার করে।
কিন্তু বিশ্ব রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে, রাজনীতির জন্য নতুন নতুন ইস্যু তৈরি করতে, গৃহযুদ্ধ বাধিয়ে অস্ত্রের ব্যাবসা কন্টিনিউ করতে এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিছু কিছু অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়োজন সরাসরি হস্তক্ষেপ করার, প্রয়োজন প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করার। আর সেটাকেই বলে Central Control বা সরাসরি অংশগ্রহণ। তাই বিশ্ব রাজনীতির জন্য নতুন একটা গ্রাউন্ড তৈরি করতে এবং চীনের আধিপত্য হ্রাস করতে যুক্তরাষ্ট্রের আগামী কয়েকদশকের রাজনীতি হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াকে কেন্দ্র করে। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি অংশগ্রহণ করবে। তাই আগামী কয়েক দশকের জন্য দক্ষিণ এশিয়া হবে গ্লোবাল পলিটিক্স এর প্লে গ্রাউন্ড যেখানে যুক্তরাষ্ট্র কোন প্রতিনিধির মাধ্যমে বা পরোক্ষভাবে নয় বরং সরাসরি অংশগ্রহণ করবে। এক কথায় আগামী কয়েকদশক ল্যাটিন আমেরিকা, আফ্রিকা মহাদেশ, মধ্যপ্রাচ্য এসব অঞ্চলের রাজনীতি যুক্তরাষ্ট্র তার প্রতিনিধি রাষ্ট্রের (Like Minded Countries) মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করবে। আর দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার রাজনীতি যুক্তরাষ্ট্র নিজেই এবং প্রত্যক্ষভাবে পরিচালিত করবে।
এবার প্রশ্ন হচ্ছে কেন এখন যুক্তরাষ্ট্রের নজর দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দিকে? এর প্রাথমিক উত্তর হচ্ছে চীনকে প্রতিহত করা। যুক্তরাষ্ট্র তার সিকিউরিটির জন্য এখন আর কোন জঙ্গি সংগঠন কিংবা যুক্তরাষ্ট্র বিরোধী কোন একনায়কতন্ত্রিক নেতা কিংবা ইরানকে থ্রেট মনে করছে না৷ যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য এখন থ্রেট হচ্ছে চীন ও রাশিয়া। যেহেতু চীনের মূল বানিজ্য দক্ষিণ চীন সাগর ও মালাক্কা প্রনালীকে কেন্দ্র করে, যেহেতু চীনের বেল্ট এন্ড রোড ইনিশিয়েটিভ প্রকল্পের যাত্রাটা শুরু হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া থেকেই তাই যুক্তরাষ্ট্রের প্রয়োজন এসব অঞ্চল নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখা। তাই দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াকে নিজের নিয়ন্ত্রণ রাখতে যুক্তরাষ্ট্র আগাচ্ছে কোয়াডকে কেন্দ্র করে। Quadrilateral Security Dialogue(কোয়াড) বা চতুর্ভুজীয় সুরক্ষা সংলাপকে বলা হচ্ছে এশিয়ার ন্যাটো। কোয়াড বা এশিয়ার ন্যাটো জোটে ইতিমধ্যে যোগ দিয়েছে ভারত, জাপান, অস্ট্রোলিয়া৷ যুক্তরাষ্ট্র খুব চাচ্ছে বাংলাদেশ যেনো চীনের বলয় থেকে বেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের বলয়ে (কোয়াডে) অন্তর্ভুক্ত হয়। যেহেতু কোয়াড কিংবা দক্ষিণ এশিয়া হতে যাচ্ছে বিশ্ব রাজনীতির নতুন দিক তাই কোয়াড বাংলাদেশ পরে গিয়েছে সংকটে।
এখন বাংলাদেশ কোয়াডে যোগ দিবে নাকি চীনের সঙ্গে থাকবে সেটা বুঝতে হলে এবং বাংলাদেশ আগামী বিশ্ব রাজনীতিটাকে মোকাবিলা করার জন্য কি কি প্রয়োজন এগুলো বুঝতে হলে আমাদেরকে কয়েকটা বিষয়ে ক্লিয়ার কাট আইডিয়া থাকতে হবে।
১. যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক। কেন বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে প্রয়োজন? কেন যুক্তরাষ্ট্রকে এড়িয়ে চলা বাংলাদেশের জন্য অসম্ভব? এটা জানতে হবে যে, চীন বাংলাদেশকে যে পরিমাণ ইকোনমিক সাপোর্ট দেয় সেটা যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ভারত বাংলাদেশকে দিতে পারবে কিনা?
২. জানতে হবে ভারত- বাংলাদেশ সম্পর্ক। কেন বাংলাদেশের জন্য ভারত গুরুত্বপূর্ণ?
কেন ভারত বাংলাদেশের সিকিউরিটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ? জানতে হবে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের পাশে না থাকা , সীমান্তে হত্যা, তিস্তা চুক্তি সই না হওয়া ইত্যাদি সত্বেও কেন বাংলাদেশের জন্য ভারতকে ইগনোর করা পসিবল না?
৩. জানতে হবে জাপান- বাংলাদেশ সম্পর্ক।
জাপান কেন বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ? বুঝতে হবে কেন জাপানের Foreign Aid আমাদের জন্য আবশ্যক?
৪. বাংলাদেশ- অস্ট্রেলিয়া সম্পর্ক। কেন অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ?
৫. জানতে হবে বাংলাদেশ- চীন সম্পর্ক। কেন চীন ব্যতিত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন অসম্ভব? জানতে হবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশের পোশাক শিল্প এবং রপ্তানিমূখী পণ্যের জন্য যে বাজারটা উন্মুক্ত করেছে সেটা চীন আমাদেরকে দিতে পারবে কিনা?
উপরোক্ত এই পাঁচটা বিষয়ে ভালোভাবে জানার পরেই আমরা সীদ্ধান্ত নিতে পারবো বাংলাদেশের কি করা উচিত। যেহেতু আগামীর বিশ্ব রাজনীতি দক্ষিণ এশিয়াকে কেন্দ্র করে এবং যুক্তরাষ্ট্রও এক্টিভলি নজর দিয়েছে এই অঞ্চলের প্রতি তাই পুরো বিষয়টি হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। গত পর্বে(১ম) আলোচনা করেছিলাম কোয়াড এর ব্যাসিক কিছু বিষয় নিয়ে। আজকে ২য় পর্বে আলোচনা করলাম কেন আগামীর কয়েক দশকের বিশ্ব রাজনীতি হবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়াকে কেন্দ্র করে সেটা আলোচনা করলাম। তৃতীয় পর্বে আলোচনা করবো বহুল প্রত্যাশিত "ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক" নিয়ে।
Muhammad Miraj Miaরাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।